“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের জিএম শাকিল মেরাজ জানিয়েছেন, ২০১৬-১৭ অর্থ বছরে তারা এই মরদেহ বহনের ক্ষেত্রে মৃতদের স্বজনের কাছ থেকে কোনো অর্থ নেয়নি।
“এসব মরদেহ পরিবহন খাত থেকে বিমানের ৮ কোটি ৪০ লাখ ৮৭ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব হত।”
লাশগুলোর মধ্যে আবুধাবি থেকে ২৭ জন, দোহা থেকে ৮ জন, দাম্মাম থেকে ৯৩ জন, দুবাই থেকে ৫৯ জন, কুয়ালালামপুর থেকে ৬২ জন, জেদ্দা থেকে ৩২ জন, কুয়েত থেকে ৯১ জন, মাসকাট থেকে ১৭৩ জন ও রিয়াদ থেকে ৩১৬ জন প্রবাসীর লাশ দেশে আনা হয়।
বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও এএম মোসাদ্দিক আহমেদ বলেন, “বিমান সামাজিক দায়বদ্ধতার অংশ হিসেবে এ দয়িত্ব পালন করছে।”