অভিযোগের মুখে থাকা মকসুদ খান অপরাধ সংঘটনের সময় কানাডায় বাংলাদেশ হাই কমিশনের (লোকাল) কাউন্সেলর ছিলেন।
পরে তাকে বরখাস্ত করা হয় বলে দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) প্রনব কুমার ভট্টাচার্য্য জানিয়েছেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার ও দায়িত্ব লঙ্ঘন করে দুই কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০৫ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগে দুদকের উপপরিচালক মাহবুবুল আলম বাদি হয়ে বুধবার শাহবাগ থানায় মামলাটি করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১৩ সালের জানুয়ারি থেকে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত চার বছরে ২০ লাখ ৮৬ হাজার ৭৬২ কানাডীয় ডলার পাসপোর্ট ফি বাবদ আদায় করে ১৬ লাখ ৭৪ হাজার ৩৮০ ডলার সরকারি খাতে জমা দেন।
বাকি চার লাখ ১২ হাজার ৩৮২ ডলার তিনি আত্মসাৎ করেন।
এছাড়া একই ব্যাংক ড্রাফট একাধিকবার ব্যবহার করে দেড় হাজার কানাডীয় ডলার ও জনৈক খালিদ হাসানের পাসপোর্ট ফি বাবদ পাওয়া ৩২০ ডলার সরকারি হিসাবে জমা না দিয়ে মকসুদ খান ব্যক্তিগত হিসাব নম্বরে জমা করেন বলেও তার বিরুদ্ধে অভিযোগ।