বৃহস্পতিবার তাদের এক বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী ৬ ডিসেম্বর রাজধানীর র্যাডিসন ব্লু হোটেলে এই অনুষ্ঠান হবে। এই অনুষ্ঠানকে রিক্রুটমেন্ট প্ল্যাটফর্ম বলা হলেও কার্যত এই প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণকারীদের কেবল বিএটিবির নিয়োগ পরীক্ষায় সরাসরি অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেওয়া হয়।
“বহুজাতিক প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থান প্রলোভনের নামে প্রধানত প্রচার-প্রচারণা চালানোই বিএটিবির ব্যাটল অব মাইন্ড আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য। চাকুরি প্রদানের অজুহাতে গত ১৩ বছরে ১৫ হাজারের অধিক তরুণকে বিএটিবি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করালেও এ পর্যন্ত মাত্র ১০০ বা এর কিছু বেশি অংশগ্রহণকারী চাকুরি পেয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “কথিত মেধা যাচাইয়ের নামে তারুণ্যকে ক্রমশ মৃত্যুবিপণন ফাঁদে আটকে ফেলা এবং নীতি-প্রণেতাদের অনুষ্ঠানে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে প্রভাবিত করতেই বিএটিবি প্রতি বছর এই প্রতিযোগিতা আয়োজন করে থাকে। চলতি বছর বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই হাজারের বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে বাছাই করে চূড়ান্ত প্রতিযোগীদের নিয়ে এই গ্র্যান্ড ফিনালে অনুষ্ঠিত হবে।”
৬ ডিসেম্বরের ওই অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মোহাম্মদ সাঈদ খোকনের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে জানিয়ে প্রজ্ঞা বলছে, “অথচ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী তামাকের ভয়াবহ ক্ষতির বিষয়টি উপলব্ধি করে ২০৪০ সালের মধ্যে দেশকে তামাকমুক্ত করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন।”