আগামী ৬ জানুয়ারি থেকে তিন দিন এই নির্বাচনে ভোটগ্রহণ চলবে বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক কামাল উদ্দীন বুধবার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন।
এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটরা তাদের ২৫ জন প্রতিনিধি নির্বাচন করবেন, যারা বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার মূল কেন্দ্র সিনেটে দায়িত্ব পালন করবেন।
অধ্যাপক কামাল জানান, ৬ জানুয়ারি শুরু হয় ১৩ ও ২০ জানুয়ারি তিনদিন ব্যাপী ভোটগ্রহণ হবে।
এবার রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েটদের মধ্যে প্রায় ৪৪ হাজার ভোটার হয়েছেন বলে জানান তিনি।
এই নির্বাচনে অংশ নিতে গত মঙ্গলবার পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হয়। ২৯ নভেম্বর মনোয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ সময়।
প্যানেলের বাইরে স্বতন্ত্রভাবেও অনেকে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন বলে জানান অধ্যাপক কামাল।
আওয়ামী লীগ সমর্থক শিক্ষকদের নেতা মোহাম্মদ সামাদ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, তাদের ২৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
“প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদনের পর ২৯ নভেম্বরের মধ্যে দুজনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করব, ২৫ জনের প্যানেল চূড়ান্ত করব।”
বিএনপি-জামায়াত সমর্থক শিক্ষকদের নেতা অধ্যাপক মো. আখতার হোসেন খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা ২৮ জনের প্যানেল জমা দিয়েছি, এর মধ্য থেকে তিনজনের নাম প্রত্যাহার করে ২৫ জনের চূড়ান্ত প্যানেল প্রকাশ করব।”
প্রগতি পরিষদ ব্যানারে বাম সমর্থকরাও একটি প্যানেল দিয়েছে।
এই দলের নেতা অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক এম এম আকাশ বিডিনিউজ টোইয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা ১৯ জনের একটি প্যানেল জমা দিয়েছি। ২৫ জন হতে যে আরও ছয়জন প্রয়োজন, স্বতন্ত্রদের মধ্য থেকে কেউ চাইলে যোগ হতে পারেন।”
প্রগতি পরিষদে অধ্যাপক সাদউদ্দীন, অধ্যাপক এ এন রাশেদা নেতৃত্ব দিচ্ছেন।