“বাবার মরদেহ বারডেমের মরচুয়ারিতে রাখা হবে। তার দেহ এখানে দান করা হবে এবং কর্নিয়া দান করা হবে সন্ধানীতে,” বলেন অর্ণব।
শুক্রবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে আগুনের এ ঘটনার পর বিমানটির যাত্রা বাতিল করা হয় বলে জানান বিমানবন্দর আর্মড পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার তারিক আহমেদ।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, কলকাতাগামী উড়োজাহাজটি ট্যাক্সিওয়েতে থাকার সময় সেটির পেছনের চাকায় আগুন লাগে। আগুন লাগার মুহূর্তে উড়োহাজাটি ফায়ার স্টেশনের কাছে থাকায় তাৎক্ষণিকভাবে আগুন নিভিয়ে ফেলা হয়।
ফ্লাইটও বাতিলের বিষয়টি জানিয়ে পুলিশ কর্মকর্তা তারিক বলেন, “ফ্লাইটটি আর যায়নি। এর চাকা মেরামতের জন্য এটি এখনও এয়ারপোর্টে অবস্থান করছে। বিমানের যাত্রীদের একটি হোটেলে নিয়ে রাখা হয়েছে।”
বিমানটিতে ক্রু, পাইলট ও যাত্রী মিলে ৭০ জন আরোহী ছিলেন জানিয়ে তিনি বলেন, “তারা সবাই অক্ষত আছেন।”