দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যারা এখন পাচারের শিকার হচ্ছেন, তাদের একটি বড় অংশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা।
হৃদয়কে উদ্ধারে সোমবারও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরিরা।
দুপুর সাড়ে ৩টার দিকে ফায়ার সার্ভিস নিয়ন্ত্রণ কক্ষের কর্মকর্তা নাজমা আক্তার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “রাত ১টার সময় উদ্ধার কাজ বন্ধ হয়েছিল। সকাল সাড়ে ৬টা আবার শুরু হয়েছে। এখনো শিশুটিকে পাওয়া যায়নি।”
রোববার বিকাল ৫টার দিকে মদিনাবাগে বাঁশের সাঁকো পার হওয়ার সময় খালে পড়ে যায় হৃদয়।
ওই খালের পাড়েই টংঘরে হৃদয়ের বাবা-মার বসবাস। শিশুটির বাবা একজন ভিক্ষুক বলে পুলিশের তথ্য।