পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বরাদ্দ বেড়েছে
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published: 01 Jun 2017 07:40 PM BdST Updated: 01 Jun 2017 07:40 PM BdST
নতুন অর্থবছরে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয় এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য গতবারের চেয়ে বরাদ্দ বেড়েছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার বাজেটে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের জন্য ১ হাজার ১২০ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করেন, যা গত অর্থবছরের চেয়ে ৮৭ কোটি টাকা বেশি।
সেই সঙ্গে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে ৮ হাজার ৮৫২ কোটি টাকা, যা গতবারের চেয়ে ৮৪৮ কোটি টাকা বেশি।
পরিবেশ ও বন মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দের ৫৮৫ কোটি উন্নয়ন এবং ৫৩৫ কোটি টাকা অনুন্নয়ন খাতে ব্যয় হবে।
বাজেট বক্তৃতায় পরিবেশ ও জলবায়ু বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, সরকারের নিজস্ব অর্থায়নে গঠিত জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ডের আওতায় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ৪৪টি নতুন এবং ২টি সংশোধিত প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় সমন্বিতভাবে অভিযোজন কৌশল ও করণীয় নির্ধারণকল্পে ন্যাশনাল এডাপটেশন প্ল্যান (এনএপি) প্রণয়নে রোডম্যাপ প্রস্তুত করা হয়েছে।
ন্যাশনাল বায়োডাইভারসিটি স্ট্রাটেজি অ্যান্ড অ্যাকশন প্ল্যান অব বাংলাদেশ ২০১৬-২০২১ প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

টেকনাফের গোদার বিল এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড বসত ঘরের সামনে নূরজাহান বেগম। সব হারিয়ে নিঃস্ব আশি বছরের এই বৃদ্ধা। ছবি: মোস্তাফিজুর রহমান
উপকূলীয় এলাকায় ষাট ও সত্তরের দশকে নির্মিত বেড়ি বাঁধের সংস্কার কাজও শুরু হয়েছে বলে জানান তিনি।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য বরাদ্দের ৫ হাজার ৮৬৭ কোটি টাকা অনুন্নয়ন এবং ২ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা উন্নয়ন খাতে ব্যয় হবে।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ বিষয়ে অর্থমন্ত্রী বাজেট বক্তৃতায় বলেন, “প্রাকৃতিক ও অবস্থানগত কারণে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি একটি দুর্যোগপ্রবণ দেশ বলে পরিচিত। তবে যে কোনো ধরনের অভিঘাত মোকাবেলায় আমাদের সক্ষমতা ও সাংগঠনিক দক্ষতা আজ বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত ও সমাদৃত।
“এর পিছনে রয়েছে জনগণের অদম্য মনোবল এবং সরকারের বাস্তবানুগ দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও নীতি-কৌশল। এরই অংশ হিসেবে সমন্বিতভাবে দুর্যোগ মোকাবেলায় আমরা গ্রহণ করেছি দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা, ২০১৬-২০২০।”
তিনি জানান, ভূমিকম্প ও অন্যান্য দুর্যোগ মোকাবেলায় সচেতনতা ও রেজিলিয়েন্স বৃদ্ধির লক্ষ্যে চলমান কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এছাড়া বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ, দুর্যোগপ্রবণ জেলায় ত্রাণ গুদাম নির্মাণ এবং মুজিব কিল্লা সংস্কার ও নির্মাণের পরিকল্পনা রয়েছে।
-
ডিএনসিসির হাসপাতাল হবে সবচেয়ে বড়, চালু রোববার
-
ইফতারের জন্য ‘এক ঘণ্টার ছুটি’ চেয়েছিলেন বিদ্যুৎকেন্দ্রের শ্রমিকরা
-
হাসপাতালের ১১তলা থেকে লাফিয়ে কোভিড রোগীর আত্মহত্যা
-
দেশের চলচ্চিত্রে কবরী উজ্জ্বল নক্ষত্র: প্রধানমন্ত্রী
-
দরজা ভেঙে তারেক শামসুর রেহমানের মরদেহ উদ্ধার
-
লকডাউনের ‘কড়াকড়িতে’ কমেছে পরীক্ষা
-
বাংলা চলচ্চিত্রের বিকাশে কবরীর অবদান অবিস্মরণীয়: রাষ্ট্রপতি
-
বাংলাদেশিদের ওপর ফের ভিসা নিষেধাজ্ঞা দক্ষিণ কোরিয়ার
সর্বাধিক পঠিত
- কোভিড ১৯: সকালে সন্তান জন্ম দিয়ে বিকেলে চিরবিদায় সুলতানার
- বাঁশখালীতে সংঘাত: আন্দোলন চলছিল কয়েক দিন ধরেই
- বাঁশখালীতে বিদ্যুৎকেন্দ্রে শ্রমিক-পুলিশ সংঘর্ষ, নিহত ৫
- হ্যাটট্রিক, ১২ বলে ৫ উইকেট, অল্পের জন্য হলো না রেকর্ড
- কোভিড-১৯: লকডাউনের ‘কড়াকড়িতে’ এক মাসের সর্বনিম্ন পরীক্ষা
- ১২ মিনিটের ৪ গোলে বার্সার শিরোপা উৎসব
- দুর্বল প্রতিরোধ ক্ষমতার লাখ লাখ রোগীকে সুরক্ষা দেবে না টিকা
- কিংবদন্তী অভিনেত্রী কবরীর চিরবিদায়
- ভারতের ভিসা পাবেন বাবর আজমরা
- করোনাভাইরাস: দেশে দ্বিতীয় দিনের মত শতাধিক মৃত্যু