রোববার বিটিআরসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কল ড্রপ, ভয়েস কল ও ইন্টারনেটের বিভিন্ন বান্ডেল প্যাকেজ ও মূল্য সম্পর্কে সরাসরি জনগণের অভিমত জানতে রমনার ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে এ গণশুনানির আয়োজন করা হয়েছে।
শুনানীতে অংশগ্রহণেচ্ছুদের বিটিআরসির কলসেন্টারে ফোন করে (শর্ট কোড ২৮৭২) অথবা বিটিআরসির ওয়েবসাইটে (http://www.btrc.gov.bd/registration-form) নির্ধারিত ফর্ম পূরণ করে আগামী ১৭ নভেম্বরের মধ্যে নিবন্ধন করতে হবে।
ফিরতি এসএমএস বা ইমেইল অথবা ফোন করে শুনানিতে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিটিআরসি বলছে, গণশুনানিতে মোবাইল ফোন অপারেটরদের কলড্রপ ও বিভিন্ন প্যাকেজ (ভয়েস, ডেটা, বান্ডল) এবং এর মূল্য সম্পর্কে অভিযোগ ছাড়াও বায়োমেট্রিক সিম নিবন্ধন, সাইবার অপরাধ, মোবাইল ফোনে হুমকি, ফেইসবুক ব্যবহারে নিরাপত্তা, মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস, মোবাইল অপারেটরদের কলসেন্টারের মাধ্যমে সেবা সংক্রান্ত অভিযোগ বিষয়ে জনসাধারণ বা গ্রাহকের অভিযোগ এবং এ সম্পর্কিত বিভিন্ন মতামত গ্রহণ করা হবে।
শুনানির সময় বিটিআরসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, মোবাইল অপারেটর ও অন্যান্য টেলিযোগাযোগ সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেবেন এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে মতামত দেবেন।
সরকারি, আধাসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারী, টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান, মোবাইলফোন ব্যবহারকারী ও বাংলাদেশের ভোক্তা সংঘের প্রতিনিধি, আইনজীবী, শিক্ষক, গবেষক, গণমাধ্যমকর্মী ও সংশ্লিষ্ট পেশাজীবীসহ আগ্রহী নিবন্ধনকারী যে কোনো ব্যক্তি গণশুনানিতে অংশ নিতে পারবেন বলে জানিয়েছে বিটিআরসি।