থাইল্যান্ডে ইউএনএসকাপের পাঁচদিন ব্যাপী সম্মেলনের শেষদিন বৃহস্পতিবার সংস্থাভুক্ত বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান ও উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা প্রস্তাবটি গ্রহণ করে নেন।
থাইল্যান্ডের বাংলাদেশ দূতাবাস এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলে সাগর, মহানগর ও সমুদ্র সম্পদের টেকসই উন্নয়নের জন্য টেকসই ব্যবহার এবং এ বিষয়ের এসডিজি গোল সংক্রান্ত আলোচনার জন্য প্রস্তাবটি আনা হয়।
সমুদ্র সীমা নিয়ে ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বিরোধ নিস্পত্তির পর ব্লু ইকোনমিকে কূটনীতির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারের তালিকায় নিয়েছে বাংলাদেশ।
২০১৪ সালে ব্লু ইকোনমি বিষয়ে ঢাকায় একটি আন্তর্জাতিক ওয়ার্কশপের আয়োজনও করা হয়।
দূতাবাসের বিবৃতিতে বলা হয়, নতুন এ প্রস্তাব এশিয়া ও প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলো বিশেষত উন্নয়নশীল ছোট দ্বীপদেশ, স্বল্পোন্নত ও সমুদ্র পৃষ্ঠের কাছাকাছি উপকূলীয় দেশগুলো ছাড়াও এ অঞ্চলের ভূ-বেষ্টিত উন্নয়নশীল দেশগুলোকে তাদের টেকসই উন্নয়ন চ্যালেঞ্জ চিহ্নিতে সাহায্য করবে।
প্রস্তাবটি অনুমোদনে ইউএনএসকাপের বৈঠকে ৫৩টি দেশের উচ্চ পর্যায়ের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়ে এর বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা-পর্যালোচনা করেন।
অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও শ্রীলংকা বৈঠকে বাংলাদেশের প্রস্তাবের পক্ষে কথা বলে এবং প্রস্তাবটির কো-স্পন্সর হয়।