মীর কাসেমের এই রায়কে প্রসিকিউশনের ‘বড় অর্জন’ হিসেবে দেখছেন তিনি।
প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের আপিল বেঞ্চ মঙ্গলবার আপিলের রায় ঘোষণা করেন, যাতে মীর কাসেমকে ট্রাইব্যুনালের দেওয়া মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রাখা হয়।
রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় প্রসিকিউটর তুরিন আফরোজ বলেন, “প্রসিকিউটর হিসেবে আমরা অত্যন্ত খুশী। আমাদের যোগ্যতা, দক্ষতা নিয়ে অনেক কথাই শুনেছি; এরপরও আমরা ভালো ফল দেখলাম।”
রায়ের পূর্ণাঙ্গ কপি পাওয়ার পর তাতে কোনো অদক্ষতা ধরা পড়লে তা শুধরে নেওয়ার কথা বলেন তিনি।
যুদ্ধাপরাধের বিচারে দক্ষতা প্রশ্নে বিভিন্ন সময় সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে প্রসিকিউশনের।
তিন বছর আগে যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায় দিতে দেরির জন্য প্রসিকিউশনের সমালোচনা করে ট্রাইব্যুনাল। বিলম্বের জন্য প্রসিকিউশনের জমা দেওয়া নথিপত্রের অপর্যাপ্ততাকে দায়ী করা হয়েছিল।
সে সময় যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এক বিবৃতিতে গোলাম আযমের বিচার প্রক্রিয়াকে ‘ত্রুটিপূর্ণ ও পক্ষপাতদুষ্ট’ বলেছিল।