২০১৩ সালে এশিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ, বিশ্বচ্যাম্পিয়নশিপ ও ইউনিভার্সিটি গেমসে সোনা জেতেন রাসলান। পান ‘প্রাইড অব উজবেকিস্তান’ খেতাব।
স্ন্যাচ ও ক্লিন অ্যান্ড জার্ক মিলিয়ে ৪১৭ কেজি তুলে রুপা জিতেছেন আর্মেনিয়ার সিমোন মার্তিরোসিয়ান। ১৯ বছর বয়সী এই ভারোত্তোলকই দেশকে রিও অলিম্পিকের প্রথম পদক এনে দিয়েছেন।
সোনার পদক না জিতেও তাই মার্তিরোসিয়ান ‘বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ।”