মানুষের উপস্থিতিতে খাঁচাতেও একটু শান্তিতে থাকার জো ছিল না এই হরিণগুলোর। দীর্ঘদিন ঢাকা চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় প্রজনন বেড়েছে বলে জানান চিড়িয়াখানার এক কর্মী। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি মানুষের উপস্থিতিতে খাঁচাতেও একটু শান্তিতে থাকার জো ছিল না এই হরিণগুলোর। দীর্ঘদিন ঢাকা চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় প্রজনন বেড়েছে বলে জানান চিড়িয়াখানার এক কর্মী। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানা। এর মধ্যেও নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন চিড়িয়াখানায় কর্মীরা। ঈদের ছুটিতেও জলহস্তীকে খাবার দিচ্ছেন এক কর্মী। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে দীর্ঘদিন বন্ধ মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানা। এর মধ্যেও নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন চিড়িয়াখানায় কর্মীরা। ঈদের ছুটিতেও জলহস্তীকে খাবার দিচ্ছেন এক কর্মী। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে চিড়িয়াখানা বন্ধ থাকায় প্রাণীর খাঁচা ঘিরে নেই মানুষের হল্লা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, এমন সুনসান পরিবেশে পেটপুরে খাওয়া, নিশ্চিন্ত ঘুম আর ঘুরে-ফিরে কাটছে মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার জিরাফের দিন। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস সংক্রমণ থেকে বাঁচতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, এমন সুনসান পরিবেশে পেটপুরে খাওয়া, নিশ্চিন্ত ঘুম আর ঘুরে-ফিরে কাটছে মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানার জিরাফের দিন। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বন্ধ থাকায় এমন সুনসান পরিবেশ এখন মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানায়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভিকরোনাভাইরাস মহামারীর কারণে বন্ধ থাকায় এমন সুনসান পরিবেশ এখন মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানায়। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভিবন্ধ ঢাকা চিড়িয়াখানায় ভ্যাপসা গরমে পানিতে নেমে গা জুড়িয়ে নিচ্ছে হায়েনা। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি মানুষের উপস্থিতি না থাকায় সুনসান পরিবেশে স্বস্তিতে জাতীয় চিড়িয়াখানার হাতি। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভিঢাকার মিরপুরের জাতীয় চিড়িয়াখানা ঈদের ছুটিতেও নেই মানুষের হল্লা। করোনাভাইরাস মহামারীর থেকে বাঁচতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, এমন সুনসান পরিবেশে পেটপুরে খাওয়া, নিশ্চিন্ত ঘুম আর ঘুরে-ফিরে কাটছে জাতীয় চিড়িয়াখানায় খাঁচাবন্দি বাঘের। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি করোনাভাইরাস মহামারীর থেকে বাঁচতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, এমন সুনসান পরিবেশে পেটপুরে খাওয়া, নিশ্চিন্ত ঘুম আর ঘুরে-ফিরে দিন কাটছে সিংহরাজের। ছবি: আসিফ মাহমুদ অভি