ডেমরার লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের তাঁত বিভাগের এই শ্রমিকরা ফিরে যাচ্ছেন তাদের বাড়ি ফেনীর সোনাগাজিতে। বেতন বকেয়া থাকায় জীবনধারণ কষ্টকর হয়ে উঠেছে বলে তারা জানিয়েছেন। ছবি: মাহমুদ জামান অভিডেমরার লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের তাঁত বিভাগের এই শ্রমিকরা ফিরে যাচ্ছেন তাদের বাড়ি ফেনীর সোনাগাজিতে। বেতন বকেয়া থাকায় জীবনধারণ কষ্টকর হয়ে উঠেছে বলে তারা জানিয়েছেন। ছবি: মাহমুদ জামান অভিবকেয়া টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক হিসাব খুলছেন লতিফ বাওয়ানী জুট মিলের শ্রমিকরা। মিলের পক্ষ থেকে তা খুলে দেওয়া হচ্ছে। ছবি: মাহমুদ জামান অভিলতিফ বাওয়ানী জুট মিলের তাঁতি আবুল হোসেন চলে যাচ্ছেন নিজ জেলা নোয়াখালীতে। কোয়ার্টার থেকে ব্যাগপত্র নিয়ে যাওয়ার সময় সহকর্মীদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে নিচ্ছেন তিনি। ছবি: মাহমুদ জামান অভিলতিফ বাওয়ানী জুট মিলের তাঁত বিভাগের এই শ্রমিকরা চলে যাচ্ছেন বরিশালের বাড়িতে। কোয়ার্টার ছেড়ে মালপত্র নিয়ে তারা রওনা হয়েছেন সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালের উদ্দেশে। বকেয়া টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক একাউন্ট খুলেছেন সবাই; বলছেন টাকা তোলার সময় আবার ফেরত আসবেন তারা। ছবি: মাহমুদ জামান অভিলতিফ বাওয়ানী জুট মিলের সাবেক হেড ফিনিশিং অপারেটর মনির হোসেন এসেছিলেন পেনশনের টাকা পাওয়ার জন্য ব্যাংক হিসাব খুলতে। সোনারগাঁও থেকে এসে দেখা হয় তার নিজের হাতে কাজ শেখানো সহকারী ফিনিশিং অপারেটর আলী আকবরের সঙ্গে। কাজ শেষে বিদায়ের সময় দুজনই আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। ছবি: মাহমুদ জামান অভি