ঝিনাইদহ জেলার কালীগঞ্জ উপজেলার বারোবাজারে পাঠাগার মসজিদ। সুলতানী আমলে নির্মিত এ মসজিদটির সংস্কার কাজ হয় ২০০৭ সালে। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবাজারে পীরপুকুর মসজিদের ধ্বংসাবশেষ। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ১৯৯৪ সালে মাটি খুড়ে বের করে এ মসজিদটি। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবজারে ঐতিহাসিক গোড়ার মসজিদ। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর এ মসজিদটির সর্বপ্রথম সন্ধান পায় ১৯৮৩ সালে। মসজিদটির পাশে গোড়াই নামে এক দরবেশের নামানুসারে এ মসজিদের নামকরণ। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমগোড়ার মসজিদের অভ্যন্তরভাগ। পোড়ামাটির ফলকে লতাপাতা, ফুল-ফলের নকশা আছে এর দেয়ালে। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমগলাকাটা মসজিদের সামনে শহর মোহাম্মদাবাদের মানচিত্র। বারোবাজারের সবগুলো প্রত্নস্থলের নির্দেশনা আছে এতে। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবাজারের ছয় গম্বুজ বিশিষ্ট গলাকাটা মসজিদ।ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমজোড় বাংলা মসজিদটি এক গম্বুজ বিশিষ্ট।মসজিদে প্রাপ্ত ইট লিপি অনুযায়ী আনুমানিক আটশ হিজরীতে শাহ সুলতান মাহমুদ ইবনে হুসাইন এটি নির্মান করেন। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবাজারের সবচেয়ে বড় সাতগাছিয়া আদিনা মসজিদ। ৩৫ গম্বুজ বিশিষ্ট প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া এ মসজিদটির ভেতরে এখনো দেখা যায় এর ৪৮ টি পিলার। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবাজারের হাসিলবাগ গ্রামে এক গম্বুজ বিশিষ্ট নুনগোলা মসজিদ। এ এলাকার সবচেয়ে এক গম্বুজ বিশিষ্ট এ মসজিদটিকে লবনগোলা মসজিদ নামেও চেনেন স্থানীয়রা। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমবারোবাজারের হাসিলবাগ গ্রামে এক গম্বুজ বিশিষ্ট নুনগোলা মসজিদ। ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমহাসিলবাগ গ্রামের শুকুর মল্লিক মসজিদ। হাসিলবাগ মসজিদ নামেও পরিচিত এ মসজিদটি এ এলকার সবচেয়ে ছোট এক গম্বুজ বিশিষ্ট মসজিদ।ছবি: মুস্তাফিজ মামুন/ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম