রবির ফ্যানপেইজে সম্প্রতি ভিডিওটি আপলোড করার পর ২০ লাখেরও বেশি মানুষ এটি দেখেছেন। ২৫ হাজারেরও বেশি ফেইসবুক ব্যবহারকারী ভিডিওটি শেয়ার করেছেন।
পরিবর্তনশীল সময়ে সমাজের রীতিনীতিও বদলে যাচ্ছে। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও মননশীলতার বিকাশের সাথে দূর হচ্ছে মনের সংকীর্ণতাও। এ পরিবর্তনের ধারাকে তুলে ধরতে রবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভিডিওটি প্রকাশ করে।
সোশ্যাল এক্সপেরিমেন্টের এই ভিডিওটিতে দেখানো হয়, দুজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ একটি রেস্টুরেন্টে অন্য সবার মত ইফতার করতে আসেন।
রেস্টুরেন্টে তাদের সহজভাবে নিতে পারেন না কিছু গ্রাহক। তারা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের রেস্টুরেন্ট থেকে বের করে দেয়ার উদ্যোগ নেন।
এ অন্যায় অন্য গ্রাহকরা মেনে না নিয়ে প্রতিবাদ করেন। প্রতিরোধ গড়ে তোলেন। তারা তৃতীয় লিঙ্গের গ্রাহকদের অন্য সবার মত, রেস্টুরেন্টে বসে ইফতার করার অধিকারের পক্ষে অবস্থান নেন।
ছোট্ট এই এক্সপেরিমেন্টাল ভিডিওটির মাধ্যমে অন্যায়ের বিরুদ্ধে সমাজে মানুষের সহজাত অবস্থান স্পষ্টভাবে উঠে এসেছে।
রবি'র কমিউনিকেশনস অ্যান্ড কর্পোরেট রেসপনসিবিলিটি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইকরাম কবির বলেন, “প্রথমবারের মত, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগিয়ে, ট্রান্সজেন্ডার কমিউনিটির সদস্যদের অধিকার নিশ্চিত করতে একটি সামাজিক সচেতনতামূলক এক্সপেরিমেন্টাল ভিডিও তৈরি করেছে রবি। এভাবেই রবি ‘আপনশক্তিতে জ্বলে ওঠার’ মন্ত্রকে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয়ার প্রয়াস পেয়েছে।”