“সে হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। তাকে আরও জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে হাজির করে রিমান্ডে চাওয়া হয়েছে।”
চলতি বছরের ৮ জানুয়ারি বাকলিয়া থানার দেওয়ানবাজার ভরাপুকুর পাড় কেডিএস গলি এলাকায় ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন নগরীর ওমরগণি এমইএস কলেজের এইচএসসি প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থী রোহিত। সাত দিন পর তিনি মারা যান।
দেওয়ানবাজার এলাকায় ‘মাদকবিরোধী প্রচরের পোস্টার ছেঁড়া নিয়ে দ্বন্দ্বে’ রোহিত খুন হয় বলে শুরুতে পুলিশ জানিয়েছিল।
ঘটনার পরদিন রোহিতের বড় ভাই জাহিদুর রহমান বাদী হয়ে সাহাবু (২৬), বাবু (২১) ও মহিউদ্দিন (৩৫) নামে তিনজনকে আসামি করে একটি হত্যাচেষ্টা মামলা করেছিলেন। পরে সেটি হত্যামামলায় রূপ নেয়।
গত ১৮ জানুয়ারি ঢাকা থেকে শেখ মহিউদ্দিন ও বাবুকে গ্রেপ্তার করেছিল পুলিশ। এর প্রায় পাঁচ মাস পর সাহাবু গ্রেপ্তার হলেন।
শেখ মহিউদ্দিন ও সাইফুল ইসলাম বাবুকে গ্রেপ্তারের পর পুলিশ জানায়, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার ও ইট-বালির ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে রোহিত খুন হন। মহিউদ্দিনের পরিকল্পনায় বাবু ও সাহাবু ছুরিকাঘাত করেছিল রোহিতকে।
আহত অবস্থায় হাসপাতালে দেওয়া বক্তব্যে রোহিত এ তিনজনের নাম বলেছিলেন।