শনিবার দুপুরে নুর হোসেন (৩০) নামে ওই যুবককে কদমতলী থানার উপপরিদর্শক (এসআই) কৃষ্ণ চন্দ্র মিত্র ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনেন। এর আধা ঘণ্টার পর মারা যান নুর হোসেন।
এসআই কৃষ্ণ মিত্র সাংবাদিকদের বলেন, নুর হোসেনকে তিনি পূর্ব জুরাইন বিড়ি কারখানার পাশের একটি ড্রেনে রক্তাক্ত অবস্থায় পেয়ে হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
নুর হোসেনের বাম হাত, ডান পায়ের রগ কাটা এবং মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটল, সে বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি এই পুলিশ কর্মকর্তা।
এদিকে নুর হোসেন মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন তার ভাই মো. আলী ও বোন ইয়াসমিন আক্তার।
তারাও হত্যাকাণ্ডের কারণ জানাতে পারেননি। নুর হোসেন কিছুই করতেন না বলে তারা জানান।
শরীয়তপুরের পালং থানায় বাড়ি নুর হোসেনের। জুরাইনের মুরাদপুরে থাকতেন তিনি। তিন ভাই এক বোনের মধ্যে তৃতীয় ছিলেন নুর হোসেন।