এ দলে ২৯ জন কর্মকর্তা, ১০ জন জেসিও এবং ৯২ জন বিভিন্ন পদের সদস্য রয়েছেন।
বুধবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, “সমগ্র বিশ্বে চলমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে গত চার মাস যাবৎ অন্যান্য শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশের মত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের রোটেশন কার্যক্রমও স্থগিত ছিল। ফলে শান্তিরক্ষীদের পর্যায়ক্রমিক মিশন এলাকায় প্রেরণ কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল।
এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত একটি সময়োপযোগী নির্দেশিকা প্রদান করেছেন। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এই নির্দেশনা অনুসরণ করে দ্রুত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ করায় চলমান সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে আবারো নিয়মিত রোটেশন শুরু করা সম্ভব হয়েছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মিনুসমা (মালি) মিশনের প্রথম রোটেশন ফ্লাইটে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স একটি ফ্লাইটে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তিনটি কন্টিনজেন্টের ১৩১ জন সদস্য যাত্রা করেছেন।
১৪ ও ১৮ জুলাই আরো দুইটি ফ্লাইটে ৪২২ জন এবং অগাস্টের প্রথম দুই সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইটে ৬৫০ জন শান্তিরক্ষী মালি যাত্রা করবেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
পাশাপাশি ১০, ১৫ ও ১৮ জুলাই ৫৫৩ জন এবং অগাস্টের প্রথম দুই সপ্তাহে তিনটি ফ্লাইটে ৬২৭ জনসহ মোট ১১৮০ জন শান্তিরক্ষী মালিতে এক বছর তিন মাস শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে অংশ নিয়ে দেশে ফিরবেন।