বিআইডব্লিউটিএ বলছে, পন্টুনে পর্যাপ্ত লঞ্চ থাকায় রোববার সকালে যাত্রীদের ঢাকা সদরঘাটে এসে অপেক্ষা করতে হয়নি। ফলে উপচে পড়া ভিড় হয়নি, অসহনীয় পরিস্থিতিও এড়ানো গেছে।
তাছাড়া রোজার ঈদে সদরঘাটে যেমন যাত্রীর বিপুল চাপ দেখা যায়, কোরবানির ঈদে তা কিছুটা কম হয় বলে জানালেন বিআইডব্লিউটিএ এর পরিবহন পরিদর্শকরা।
এম ভি তাসরিফ লঞ্চের ব্যবস্থাপক মো. ইকবাল হোসেন বলেন, শেষবেলার যাত্রীরা এলে বিকালের লঞ্চগুলোতে আবার ভিড় বাড়বে।
রোববার ভোরে যাত্রীর চাপ বেশি হবে বলে ধারণা করা হয়েছিল। কিন্তু পর্যাপ্ত লঞ্চ থাকায় এবং চাপ সেভাবে না বাড়ায় ঝামেলা ছাড়াই সব হচ্ছে বলে জানালেন বিআইডব্লিউটিএ এর যুগ্ম পরিচালক এ কে এম আরিফ উদ্দিন।
তিনি বলেন, ৪৬টি ক্লোজড সার্কিট ক্যামেরা দিয়ে পুরো এলাকা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।৭ থেকে ১৭ অগাস্ট এই বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকবে।
মহানগর পুলিশ ছাড়াও, নৌপুলিশ, র্যাব, কোস্টগার্ড, ফায়ারসার্ভিস ও বিপুল সংখ্যক স্বেচ্ছাসেবক সদরঘাটে দায়িত্বরত আছেন।
সদরঘাট থেকে প্রতিদিন ৪৩টি রুটের দুই শতাধিক লঞ্চ ছেড়ে যায়।