হাসপাতালের ফটক, নিচতলার বারান্দা আর গাছের নিচে গরমের মধ্যে শিশুদের নিয়ে বসে ছিলেন বাবা-মায়েরা। বেশিরভাগ শিশুর হাতে দেখা গেল কেনুলা। কেউ কেউ হাঁপাচ্ছে, কেউ কেউ নেতিয়ে পড়েছে।
তিনি বলেন, “এটা খুবই দুঃখজনক এরকম একটা হাসপাতালে… আমরা এখনি কিছু বলতে চাচ্ছি না। তদন্ত হোক আগে। আমরা পাঁচ সদস্যের কমিটি করে দিয়েছি।”
টানা চারদিন ধরে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বিরাজ করছে চুয়াডাঙ্গায়, রাজশাহীতে পারদ উঠেছে ৪১ ডিগ্রিতে।