একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৯৮টি কেন্দ্রের ফলাফল ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। প্রার্থীর মৃত্যুতে একটি আসনের নির্বাচন পিছিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি তিনটি কেন্দ্রে ভোট স্থগিতে আটকে গেছে আরেক আসনের ফলাফল।
Published : 31 Dec 2018, 05:22 AM
নির্বাচন কমিশন ঘোষিত ফলাফলে বিজয়ী ও প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের প্রাপ্ত ভোট সংখ্যা তুলে ধরা হল-
পঞ্চগড়-১
আওয়ামী লীগের মজাহারুল হক প্রধান ১ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির ব্যারিস্টার নওশাদ জমির ১ লাখ ৩২ হাজার ৫৩৯ ভোট।
পঞ্চগড়-২
আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম সুজন ১ লাখ ৬৯ হাজার ৫৯৪ ভোট। বিএনপির ফরহাদ হোসেন আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ১১ হাজার ২৯৫ ভোট।
ঠাকুরগাঁও-১
আওয়ামী লীগের রমেশ চন্দ্র সেন ২ লক্ষ ২৫ হাজার ৭৯৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১ লক্ষ ২৭ হাজার ৬৭ ভোট।
ঠাকুরগাঁও-২
আওয়ামী লীগের দবিরুল ইসলাম ২ লক্ষ ২৩ হাজার ৬১৬ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা মাওলানা আব্দুল হাকিম ১৫ হাজার ৬৩৮ ভোট।
ঠাকুরগাঁও-৩
বিএনপির ধানের শীষের প্রার্থী জাহিদুর রহমান ৮৭ হাজার ১৬৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগের নেতা ইমদাদুল পেয়েছেন ৮৪ হাজার ১০৯ ভোট।
দিনাজপুর-১
(বীরগঞ্জ-কাহারোল)
আওয়ামী লীগের মনোরঞ্জন শীল গোপাল ১ লাখ ৯৮ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ধানের শীষের মোহাম্মদ হানিফ পেয়েছেন ৭৮ হাজার ৯২৮ ভোট।
দিনাজপুর-২
(বিরল-বোচাগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের খালিদ মাহমুদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৬৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির সাদিক রিয়াজ চৌধুরীর ভোট ৪৮ হাজার ৮২২।
দিনাজপুর-৩
(সদর)
আওয়ামী লীগের ইকবালুর রহিম পেয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৪৬ ভোট।নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাতপাখা প্রতীকের খায়রুজ্জামানের ভোট ৩৯ হাজার ২৪৭।
দিনাজপুর-৪
(চিরিরবন্দর-খানসামা)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ২ লাখ ৩ হাজার ৮৬৬ ভোট।নিকটতম বিএনপির আখতারুজ্জামান মিয়া ৬১ হাজার ৭০৬ ভোট।
দিনাজপুর-৫
(পার্বতীপুর-ফুলবাড়ী)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির এজেডএম রেজওয়ানুল হক ১ লাখ ২৮ হাজার ৫৬৭ ভোট।
দিনাজপুর-৬
(বিরামপুর-নবাবগঞ্জ-হাকিমপুর-ঘোড়াঘাট)
আওয়ামী লীগের শিবলী সাদিক ২ লাখ ৮১ হাজার ৮৯১ ভোট। নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল ইসলাম ৬৯ হাজার ৭৬৯ ভোট।
নীলফামারী-১
(ডোমার-ডিমলা)
আওয়ামী লীগের আফতাব উদ্দিন সরকার ১ লাখ ৮৮ হাজার ৭৮৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির রফিকুল ইসলাম ৮৮ হাজার ৭৯১ ভোট।
নীলফামারী-২
(সদর)
আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান নূর ১ লাখ ৭৮ হাজার ৩০ ভোট। নিকটতম বিএনপি মনোনীত জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মনিরুজ্জামান মন্টু ধানের শীষে ৮০ হাজার ২৮৩ ভোট।
নীলফমারী-৩
(জলঢাকা)
মহাজোট মনোনীত জাতীয় পাটির রানা মোহাম্মদ সেহেল লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩৮ ভোট। নিকটতম বিএনপি মনোনীত জামায়াতের কেন্দ্রীয় সুরা সদস্য আজিজুল ইসলাম ধানের শীষে ৪৪ হাজার ৯৩ ভোট।
নীলফামারী-৪
(সৈয়দপুর-কিশোরগঞ্জ)
মহাজোট মনোনীত জাতীয় পাটির আহসান আদেলুর রহমান আদেল লাঙ্গল প্রতীকে ২ লাখ ৩৬ হাজার ৯৩০ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহিদুল ইসলাম হাতপাখা প্রতীকে ২৭ হাজার ২৯৪ ভোট।
লালমনিরহাট-১
(পাটগ্রাম-হাতীবান্ধা)
আওয়ামী লীগের মোতাহার হোসেন ২ লাখ ৬৩ হাজার ৬২ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের প্রার্থী হাসান রাজিব প্রধান ১২ হাজার ১৫৭ ভোট।
লালমনিরহাট-২
(কালীগঞ্জ-আদিতমারী)
আওয়ামী লীগের নুরুজ্জামান আহমেদ ১ লাখ ৯৮ হাজার ৫৪২ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের প্রার্থী রোকন উদ্দিন বাবুল ৭৮ হাজার ১৯৩ ভোট।
লালমনিরহাট-৩
(সদর)
মহাজোটের লাঙ্গল প্রতীকে গোলাম মোহাম্মদ কাদের ১ লাখ ১৫ হাজার ৯৪৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের আসাদুল হাবিব দুলু ৮১ হাজার ৩৯৯ ভোট।
রংপুর-১
(রংপুর-গঙ্গাচড়া)
জাতীয় পার্টির মসিউর রহমান রাঙ্গা লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. শাহ্ রহমত উল্লাহ্ ১৯ হাজার ৪৯৩ ভোট।
রংপুর-২
(বদরগঞ্জ-তারাগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের আবুল কালাম মো. আহ্সানুল হক চৌধুরী ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৬৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোহাম্মদ আলী সরকার ধানের শীষের ৫৩ হাজার ৩৫০ ভোট।
রংপুর-৩
(সদর)
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ লাঙ্গলে ১ লাখ ৪২ হাজার ৯২৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির রিটা রহমান ধানের শীষে ৫ হাজার ৩৮৯ ভোট।
রংপুর-৪
(পীরগাছা-কাউনিয়া)
আওয়ামী লীগের টিপু মুন্সি ১ লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোহাম্মদ এমদাদুল হক ধানের শীষে ১৪ হাজার ১৭৭ ভোট।
রংপুর-৫
(মিঠাপুকুর)
আওয়ামী লীগের এইচ এন আশিকুর রহমান ২ লাখ ৪৪ হাজার ৭৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ্ মো. সোলায়মান আলম ধানের শীষে ৬৪ হাজার ১৬৭ ভোট।
রংপুর-৬
(পীরগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী স্পিকার শিরিন শারমিন ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪২৬ ভোট। নিকটতম বিএনপিও সাইফুল ইসলাম ২৪ হাজার ৫৩ ভোট।
কুড়িগ্রাম-১
আওয়ামী লীগের আছলাম হোসেন সওদাগর ১ লাখ ২৩ হাজার ৪৭৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাইফুর রহমান রানা ১ লাখ ১৯ হাজার ২২৭ ভোট।
কুড়িগ্রাম-২
জাপার পনির উদ্দিন আহমেদ ২ লাখ ২৯ হাজার ৬৬৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের ধানের শীষ প্রতীকের গণফোরাম প্রার্থী আমসাআ আমিন ১ লাখ ৪ হাজার ৩০২ ভোট।
কুড়িগ্রাম-৩
আওয়ামী লীগের এমএ মতিন ১ লাখ ৩১ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন।নিকটতম প্রার্থী জেলা বিএনপি’র সভাপতি তাসভীর উল ইসলাম পেয়েছেন ৬৯ হাজার ২৮৫ ভোট।
কুড়িগ্রাম-৪
আওয়ামী লীগ প্রার্থী মো. জাকির হোসেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৮৬টি। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনপির আজিজুর রহমান ৫৫ হাজার ১৮৯ ভোট।
গাইবান্ধা-১
(সুন্দরগঞ্জ)
জাতীয় পার্টির (এ) শামীম হায়দার পাটোয়ারী (লাঙ্গল) ১ লাখ ৯৭ হাজার ৫৮৫ ভোট।নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী জামায়াতের মাজেদুর রহমান ৬৫ হাজার ১৭৩ ভোট।
গাইবান্ধা-২
(সদর)
মহাজোট সমর্থিত আওয়ামী লীগের মাহাবুব আরা বেগম গিনি ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬১৭ ভোট।নিকটতম বিএনপির আব্দুর রশীদ সরকার ৬৮ হাজার ৬৭০ ভোট।
গাইবান্ধা-৪
(গোবিন্দগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের মনোয়ার হোসেন চৌধুরী ৩ লাখ ৮৬০ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির (এ) কাজী মো. মশিউর রহমান ৫ হাজার ৭১৭ ভোট।
গাইবান্ধা-৫
(ফুলছড়ি-সাঘাটা)
আওয়ামী লীগের মো. ফজলে রাব্বি মিয়া ২ লাখ ৪২ হাজার ৮৬১ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. ফারুক আলম সরকার ১৯ হাজার ৯৯৬ ভোট।
জয়পুরহাট-১
(পাঁচবি ও সদর উপজেলা)
নৌকার সামছুল আলম দুদু ২ লাখ ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী আলেয়া বেগম ডাব প্রতীকে ৮৪ হাজার ২১২ ভোট।
জয়পুরহাট-২
(কালাই-ক্ষেতলাল-আক্কেলপুর)
আওয়ামী লীগের আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ২ লাখ ২৮ হাজার ৭৩০ ভোট। নিকতম বিএনপির এ ই এম খলিলুর রহমান ২৬ হাজার ১২০ ভোট।
বগুড়া-১
(সারিয়াকান্দি-সোনাতলা)
আওয়ামী লীগের আবদুল মান্নান দুই লাখ ৬৭ হাজার ৪৪৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির কাজী রফিকুল ইসলাম ১৬ হাজার ৬৯০ ভোট।
বগুড়া-২
(শিবগঞ্জ)
মহাজোট থেকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ (লাঙ্গল) এক লাখ ৭৮ হাজার ৩৪২ ভোট। নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মাহমুদুর রহমান মান্না ৬২ হাজার ৩৯৩ ভোট।
বগুড়া-৩
(আদমদীঘি-দুপচাঁচিয়া)
মহাজোট প্রার্থী জাতীয় পার্টির নুরুল ইসলাম তালুকদার (লাঙ্গল) এক লাখ ৫৭ হাজার ৭৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাছুদা মোমিন ধানের শীষ প্রতীকে ৫৮ হাজার ৬৪৪ ভোট।
বগুড়া-৪
(কাহালু-নন্দীগ্রাম)
বিএনপির মোশারফ হোসেন এক লাখ ২৬ হাজার ৭২২ ভোট। নিকটতম জাসদের (ইনু) এ কে এম রেজাউল করিম তানসেন নৌকা প্রতীক নিয়ে ৮৪ হাজার ৬৭৯ ভোট। এ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী (সিংহ মার্কা) আশরাফুল হোসেন আলম ওরফে হিরো আলম পেয়েছেন ৬৩৮ ভোট।
বগুড়া-৫
(শেরপুর-ধুনট)
আওয়ামী লীগের হাবিবর রহমান তিন লাখ ৩২ হাজার ৮১৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ৪৭ হাজার ৪০১ ভোট।
বগুড়া-৬
(সদর)
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দুই লাখ পাঁচ হাজার ৯৮৭ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির নূরুল ইসলাম ওমর ৩৮ হাজার ৯৬১ ভোট।
বগুড়া-৭
(গাবতলী-শাজাহানপুর)
বিএনপি সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী (ট্রাক) রেজাউল করিম বাবলু এক লাখ ৮৯ হাজার ৩৮ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী (ডাব) ফেরদৌস আরা খান ৬৪ হাজার ২৯২ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১
(শিবগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের সামিল উদ্দীন আহমেদ ১ লাখ ৮০ হাজার ৭৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের শাহজাহান মিঞা ১ লাখ ৬৩ হাজার ৬৫০ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২
(ভোলাহাট, নাচোল ও গোমস্তাপুর)
ঐক্যফ্রন্টের আমিনুল ইসলাম ১ লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৬ ভোট। নিকটতম মহাজোটের প্রার্থী মুহা. জিয়াউর রহমান নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৯৫২ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩
(সদর)
ঐক্যফ্রন্টের হারুনুর রশিদ ধানের শীষ প্রতীকে ১ লাখ ৩৩ হাজার ৬৬১ ভোট। নিকটতম মহাজোটের আব্দুল ওদুদ নৌকা প্রতীকে ৮৫ হাজার ৯৩৮ ভোট।
নওগাঁ-১
(পোরশা- সাপাহার-নিয়ামতপুর)
আওয়ামী লীগের সাধন চন্দ্র মজুমদার ১ লাখ ৮৭ হাজার ২৯০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. মোস্তাফিজুর রহমান ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৬ ভোট।
নওগাঁ-২
(পত্মীতলা-ধামইরহাট)
আওয়ামী লীগের মো. শহীদুজ্জামান সরকার ১ লাখ ৭২ হাজার ১৩১ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. শামসুজ্জামান খান ১ লাখ ৬৬৫ ভোট।
নওগাঁ-৩
(বদলগাছি-মহাদেবপুর)
আওয়ামী লীগের মো. সলিমুদ্দিন তরফদার ১ লাখ ৯০ হাজার ৮৮৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির পারভেজ আরেফিন সিদ্দিকী ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৩ ভোট।
নওগাঁ-৪
(মান্দা)
আওয়ামী লীগের মো. ইমাজ উদ্দিন প্রামানিক ১ লাখ ৬৮ হাজার ৮৪৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবুল হায়াত মো. শামসুল আলম প্রামাণিক ৫৩ হাজার ৪৪ ভোট।
নওগাঁ-৫
(সদর)
আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন জলিল জন ১ লাখ ৫৬ হাজর ৯৬৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. জাহিদুল ইসলাম ভুলু ৮৩ হাজার ৭৫৯ ভোট।
নওগাঁ-৬
(রানীনগর-আত্রাই)
আওয়ামী লীগের মো. ইস্রাফিল আলম ১ লাখ ৮৯ হাজার ৮৬৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আলমগীর কবির ৬৪ হাজার ১৫০ ভোট।
রাজশাহী-১
(গোদাগাড়ী-তানোর)
আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী ২ লাখ ৩ হাজার ৪৭৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির ব্যারিস্টার আমিনুল হক ১ লাখ ১৮ হাজার ৯৮ ভোট।
রাজশাহী-২
(সদর)
মহাজোট প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা ১ লাখ ১৫ হাজার ৪৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির মিজানুর রহমান মিনু ধানের শীষে ১ লাখ ৩ হাজার ৩২৭ ভোট।
রাজশাহী-৩
আওয়ামী লীগের আয়েন উদ্দিন নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ১১ হাজার ৩৮৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির শফিকুল হক মিলন ধানের শীষে ৮০ হাজার ৮০৬ ভোট।
রাজশাহী-৪
(বাগমারা)
আওয়ামী লীগের প্রকৌশলী এনামুল হক ১ লাখ ৯০ হাজার ৪১২ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু হেনা ধানের শীষে ১৪ হাজার ১৫৭ ভোট।
রাজশাহী-৫
(পুঠিয়া-দুর্গাপুর)
আওয়ামী লীগের মনসুর রহমান নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭০ ভোট। নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে ২৮ হাজার ৬৮৭ ভোট।
রাজশাহী-৬
(চারঘাট-বাঘা)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম ২ লাখ ২ হাজার ১০৪ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের আব্দুস সালাম সুরুজ হাতপাকা প্রতীকে ৭ হাজার ৮৭১ ভোট। বিএনপির কোন প্রার্থী ছিল না।
নাটোর-১
আওয়ামী লীগের শহিদুল ইসলাম ২,৪৭,৫৪৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির কামরুন্নাহার শিরিন ১৫,৩৩৮ ভোট।
নাটোর-২
আওয়ামী লীগের শফিকুল ইসলাম ২,৬০,৫০৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাবিনা ইয়াসমিন ১৩,৪৫৯ ভোট।
নাটোর-৩
আওয়ামী লীগের জুনাইদ আহম্মেদ ২,৩০,৮৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির দাউদার মাহমুদ ৮,৭৫০ ভোট।
নাটোর-৪
আওয়ামী লীগের আব্দুল কুদ্দুস ২,৮৬,২৬২ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির আলাউদ্দিন মৃধা ৬,৯৭৯ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-১
(কাজিপুর)
আওয়াশী লীগের মোহাম্মদ নাসিম ৩ লাখ ২৪ হাজার ৪২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা ১ হাজার ১১৮ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-২
(সদর-কামারখন্দ)
আওয়ামী লীগের হাবিবে মিল্লাত মুন্না ২ লাখ ৯৪ হাজার ৮০৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুমানা মাহমুদ ১৩ হাজার ৭২৮ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৩
(রায়গঞ্জ-তাড়াশ)
আওয়ামী লীগ প্রার্থী আব্দুল আজিজ ২ লাখ ৯৭ হাজার ৬০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল মান্নান তালুকদার ২৬ হাজার ২০০ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৪
(উল্লাপাড়া)
আওয়ামী লীগের তানভীর ইমাম ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬৬ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা রফিকুল ইসলাম খান ধানের শীষে ২৪ হাজার ৮৯৩ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৫
(বেলকুচি-চৌহালী)
আওয়ামী লীগের আব্দুল মমিন মন্ডল ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৬২ ভোট। নিকটতম বিএনপির আমিরুল ইসলাম খান ২৭ হাজার ৭১৭ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৬
(শাহজাদপুর)
আওয়ামী লীগের হাসিবুর রহমান স্বপন ৩ লাখ ৩৫ হাজার ৭৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এম এ মুহিত ১৪ হাজার ৬৯৭ ভোট।
পাবনা-১
আওয়ামী লীগের শামসুল হক টুকু নৌকা প্রতীকে ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৯৯২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী আবু সাইয়িদ ধানের শীষ প্রতীকে ১৫ হাজার ৩৯১ ভোট।
পাবনা-২
আওয়ামী লীগের আহমেদ ফিরোজ কবির নৌকা প্রতীকে ২ লক্ষ ৪২ হাজার ৬৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির একেএম সেলিম রেজা হাবিব ধানের শীষ প্রতীকে ৫ হাজার ৩৮৩ ভোট।
পাবনা-৩
আওয়ামী লীগের মকবুল হোসেন নৌকা প্রতীকে ৩ লক্ষ ১৯ হাজার ৯৬৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির কেএম আনোয়ারুল ইসলাম ৫৬ হাজার ৮২০ ভোট।
পাবনা-৪
আওয়ামী লীগের শামসুর রহমান শরিফ ডিলু ২ লক্ষ ৪৭ হাজার ৯৬৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাবিবুর রহমান হাবিব ৪৮ হাজার ৩৮৩ ভোট।
পাবনা-৫
আওয়ামী লীগের গোলাম ফারুক প্রিন্স ৩ লক্ষ ২১ হাজার ৪৫৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের (জামায়াত) হাফেজ মোহা. ইকবাল হোসাইন ২০ হাজার ৬৩৬ ভোট।
মেহেরপুর-১
আওয়ামী লীগের ফরহাদ হোসেন ১ লাখ ৯৭ হাজার ৯৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাসুদ অরুণ ১৪ হাজার ১৯২ ভোট।
মেহেরপুর-২
মোহাম্মদ সহিদুজ্জামান ১ লাখ ৬৯ হাজার ৩১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির জাবেদ মাসুদ ৭ হাজার ৭৯২ ভোট।
কুষ্টিয়া-১
(দৌলতপুর)
আওয়ামী লীগের আ ক ম সারোয়ার জাহান বাদশা ২ লাখ ৭৮ হাজার ২৮৮ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকে বিএনপির রেজা আহমেদ বাচ্চু ৩ হাজার ৪২০ ভোট।
কুষ্টিয়া-২
(মিরপুর-ভেড়ামারা)
মহাজোট সমর্থিত জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮২ হাজার ৬২২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট সমর্থিত (জাপা-জাফর) প্রার্থী আহসান হাবিব লিংকন ধানের শীষ প্রতীকে ৩৫ হাজার ৭৫১ ভোট।
কুষ্টিয়া-৩
(সদর)
আওয়ামী লীগের মাহবুব উল আলম হানিফ ২ লাখ ৯৬ হাজার ৫৯২ ভোট। নিকটতম বিএনপির জাকির হোসেন সরকার ১৪ হাজর ৩৭৯ ভোট।
কুষ্টিয়া-৪
(খোকসা-কুমারখালী)
আওয়ামী লীগের সেলিম আলতাফ জর্জ জয়লাভ ২ লাখ ৭৮ হাজার ৮৬৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী ১২ হাজার ৩১৯ ভোট।
চুয়াডাঙ্গা-১
আওয়ামী লীগের সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন তিন লাখ নয় হাজার ৯৭২ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. শরীফুজ্জামান ২৩ হাজার ১২০ ভোট।
চুয়াডাঙ্গা-২
আওয়ামী লীগ আলী আজগার টগর দুই লাখ ৯৮ হাজার ৮৩৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহমুদ হাসান খান বাবু ২৬ হাজার ৯২৪ ভোট।
ঝিনাইদহ-১
(শৈলকুপা)
আওয়ামী লীগের আব্দুল হাই ২ লাখ ২২ হাজার ৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির আসাদুজ্জামান ৬ হাজার ৬৬৮ ভোট।
ঝিনাইদহ-২
(সদর)
আওয়ামী লীগের তাছজীব আলম সিদ্দিকী ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮৮৬ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের ফখরুল ইসলাম ৯ হাজার ২৯৩ ভোট।
ঝিনাইদহ-৩
(মহেশপুর)
আওয়ামী লীগ শফিকুল আলম কাজল ২ লাখ ৪২ হাজার ৫৩২ ভোট। নিকটতম জামায়াতের মতিয়ার রহমান ৩২ হাজার ২৪৯ ভোট।
ঝিনাইদহ-৪
(কোটচাদপুর)
আওয়ামী লীগের আনোরুল ইসলাম আনার ২ লাখ ২৫ হাজার ৯৩৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাইফুল ইসলাম ফিরোজ ৯ হাজার ৫০৬ ভোট।
যশোর-১
(শার্শা)
আওয়ামী লীগের শেখ আফিল উদ্দিন ২ লাখ ১১ হাজার ৪৪৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মফিকুল হাসান তৃপ্তি ৪ হাজার ৯৮১ ভোট।
যশোর-২
(ঝিকরগাছা-চৌগাছা)
নৌকার নাসির উদ্দিন ৩ লাখ ২৫ হাজার ৭৯৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মুহাদ্দিস আবু সাইদ ১৩ হাজার ৯৪০ ভোট।
যশোর-৩
(সদর)
নৌকার কাজী নাবিল আহমেদ ৩ লাখ ৬১ হাজার ৩৩৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের অনিন্দ্য ইসলাম অমিত ৩১ হাজার ৭১০ ভোট।
যশোর-৪
(বাঘারপাড়া-অভয়নগর ও বসুন্দিয়া)
নৌকার রণজিত কুমার রায় ২ লাখ ৭২ হাজার ১৬৭ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের টিএস আইয়ুব ৩০ হাজার ৮৭৪ ভোট।
যশোর-৫
(মণিরামপুর)
নৌকার স্বপন ভট্টাচার্য ২ লাখ ৪২ হাজার ৮৫৬ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মুফতি ওয়াক্কাস ২৪ হাজার ৬২১ ভোট।
যশোর-৬
(কেশবপুর)
নৌকার ইসমত আরা সাদেক ১ লাখ ৫৬ হাজার ৫০৬ ভোট।নিকটতম বিএনপির আবুল হোসেন আজাদ ৫ হাজার ৬৭৩ ভোট।
মাগুরা-১
আওয়ামী লীগের সাইফুজ্জামান শিখর ২ লাখ ৬৯ হাজার ৯৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মনোয়ার হোসেন ১৬ হাজার ৬০৬ ভোট।
মাগুরা-২
আওয়ামী লীগ প্রার্থী বীরেন শিকদার নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৩০ হাজার ১২৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির নিতাই রায় চৌধুরী ৫২ হাজার ৯ ভোট।
নড়াইল-১
কবিরুল হক মুক্তি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৮২ হাজার ৫২৯ ভোট। নিকটতম জেলা বিএনপির সভাপতি বিশ্বাস জাহাঙ্গীর ৮ হাজার ৯১৯ ভোট।
নড়াইল-২
জাতীয় ওয়ানডে দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা নৌকায় ২ লাখ ৭১ হাজার ২১০ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ ধানের শীষে ৭ হাজার ৮৮৩ ভোট।
বাগেরহাট-১
(ফকিরহাট-চিতলমারি-মোল্লাহাট)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দীন ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪৬ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী বিএনপির মো. শেখ মাছুদ রানা ১১ হাজার ৪৮৫ ভোট।
বাগেরহাট-২
(সদর-কচুয়া)
আওয়ামী লীগের শেখ সারহান নাসের তন্ময় ২ লাখ ২১ হাজার ২১২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জেলা বিএনপির সভাপতি এম এ সালাম ৪ হাজার ৫৯৭ ভোট।
বাগেরহাট-৩
(রামপাল-মোংলা)
আওয়ামী লীগের হাবিবুন নাহার ১ লাখ ৭৫ হাজার ৭৯৯ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জামায়াত নেতা মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ শেখ ধানের শীষ প্রতীকে ১৩ হাজার ৪৭৫ ভোট।
বাগেরহাট-৪
(মোরেলগঞ্জ-শরণখোলা)
আওয়ামী লীগের মো. মোজাম্মেল হোসেন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৪১ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলনের মাওলানা আব্দুল মজিদ হাওলাদার হাতপাখা প্রতীকে ২ হাজার ৪৭১ ভোট।
খুলনা-১
(দাকোপ-বটিয়াঘাটা)
আওয়ামী লীগের পঞ্চানন বিশ্বাস ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির আমীর এজাজ খান ২৮ হাজার ৪৩৭ ভোট।
খুলনা-২
(সদর ও সোনাডাঙ্গা)
আওয়মী লীগের সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল ১ লাখ ১২ হাজার ১০০ ভোট।নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জু ২৭ হাজার ৩৭৯ ভোট।
খুলনা-৩
(খালিশপুর, দৌলতপুর ও খানজাহান আলী)
আওয়ামী লীগের বেগম মন্নুজান সুফিয়ান ১ লাখ ৩৪ হাজার ৩০৬ ভোট।নিকটতম বিএনপির রকিবুল ইসলাম বকুল ২৩ হাজার ৬০৬ ভোট।
খুলনা-৪
(রূপসা, তেরখাদা ও দিঘলিয়া)
আওয়ামী লীগের আব্দুস সালাম মুর্শেদী ২ লাখ ২৩ হাজার ২১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আজিজুল বারী হেলাল ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট।
খুলনা-৫
(ফুলতলা-ডুমুরিয়া)
আওয়ামী লীগের নারায়ণ চন্দ্র চন্দ ২ লাখ ৩১ হাজার ৭২৫ ভোট। নিকটতম জামায়াতের মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৪ হাজার ১৮৭ ভোট।
খুলনা-৬
(কয়রা-পাইকগাছা)
আওয়ামী লীগের আক্তারুজ্জামান বাবু ২ লাখ ৮৪ হাজার ৩৫৯ ভোট। নিকটতম জামায়াত নেতা আবুল কালাম আজাদ ১৯ হাজার ২৫৭ ভোট।
সাতক্ষীরা-১
(তালা-কলারোয়া)
মহাজোট প্রার্থী ওয়ার্কার্স পার্টির মুস্তফা লুৎফুল্লাহ নৌকা প্রতীকে ৩ লাখ ৩১ হাজার ৪০১ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাবিবুল ইসলাম হাবিব ১৬ হাজার ৯০২ ভোট।
সাতক্ষীরা-২
(সাতক্ষীরা সদর)
আওয়ামী লীগের মীর মোস্তাক আহমেদ রবি ১ লাখ ১০ হাজার ভোট। নিকটতম জামায়াতের মুহাদ্দিস আবদুল খালেক ধানের শীষ প্রতীকে ১৩ হাজার ভোট।
সাতক্ষীরা-৩
(আশাশুনি দেবহাটা ও কালিগঞ্জ উপজেলার আংশিক)
আওয়ামী লীগের আ ফ ম রুহুল হক ৩ লাখ ৪ হাজার ৩৩৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির শহিদুল আলম ২৪ হাজার ৩৫৩ ভোট।
সাতক্ষীরা-৪
(শ্যামনগর ও কালিগঞ্জের আংশিক)
আওয়ামী লীগের এসএম জগলুল হায়দার ২ লাখ ৩৮ হাজার ৩৮৭ ভোট। নিকটতম ২০ দলীয় জোটের জামায়াতের গাজী নজরুল ইসলাম ধানের শীষ প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৮৬ ভোট।
বরগুনা-১
আওয়ামী লীগের ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু ৩ লাখ ১৯ হাজার ৯৫৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মতিয়ার রহমান তালুকদার ১৫ হাজার ৩৪৪ ভোট।
বরগুনা-২
আওয়ামী লীগের শওকত হাচানুর রহমান রিমন ২ লাখ ৩২৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির খন্দকার মাহবুব হোসেন ৯ হাজার ৫১৮ ভোট।
পটুয়াখালী-১
আওয়ামী লীগের মো. শাহজাহান মিয়া দুই লাখ ৭০ হাজার ৯৭০ ভোট। বিএনপির আলতাফ হোসের চৌধুরী দশ হাজার ৩৬৯ ভোট।
পটুয়াখালী-২
আওয়ামী লীগের আ স ম ফিরোজ এক লাখ ৮৫ হাজার ৭৮৩ ভোট।বিএনপির সালমা আলম পাঁচ হাজার ৬৬০ ভোট।
পটুয়াখালী-৩
আওয়ামী লীগের এস এম শাহজাদা সাজু দুই লাখ ১৭ হাজার ২৬২ ভোট। বিএনপির গোলাম মাওলানা রনি ছয় হাজার ৪৫৯ ভোট।
পটুয়াখালী-৪
আওয়ামী লীগের মুহিব্বুর রহমান মহিব এক লাখ ৮৮ হাজার ৯৮১। বিএনপির মোশাররফ হোসেন পেয়েছেন ছয় হাজার ৯৭ ভোট।
ভোলা-১
(সদর)
আওয়ামী লীগের তোফায়েল আহমেদ ২ লাখ ৪৫ হাজার ৪০৯ ভোট। নিকটতম হাতপাখা প্রতীকের ইয়াসীন আহমেদ ৭ হাজার ৮০১ ভোট।
ভোলা-২
(দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন)
আওয়ামী লীগের আলী আজম মুকুল ২ লাখ ২৫ হাজার ৭৩৭ ভোট।নিকটতম বিএনপির হাফিজ ইব্রাহিম ১৪ হাজার ২১৪ ভোট।
ভোলা-৩
(লালমোহন-তজুমদ্দিন)
আওয়ামী লীগের নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন ২ লাখ ৫২ হাজার ২১৪ ভোট।নিকটতম বিএনপির হাফিজ উদ্দিন চার হাজার ১৫১ ভোট।
ভোলা-৪
(চরফ্যাশন-মনপুরা)
আওয়ামী লীগের আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব ২ লাখ ৯৯ হাজার ৭৪ ভোট। নিকটতম ইসলামি আন্দোলনের মহিবুল্লাহ ছয় হাজার ৪৮১ ভোট।
বরিশাল-১
আওয়ামী লীগের আবুল হাসানাত আব্দুল্লাহ ২ লাখ ৫ হাজার ৫০২ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের জহিরউদ্দিন স্বপন এক হাজার ৩০৫ ভোট।
বরিশাল-২
আওয়ামী লীগের শাহে আলম ২ লাখ ১২ হাজার ৩৪৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির সরদার সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু ১১ হাজার ১৩৭ ভোট।
বরিশাল-৩
জাপার লাঙ্গল প্রতীকের গোলাম কিবরিয়া টিপু ৫৪ হাজার ৭৭৮। নিকটতম শীষের জয়নুল আবেদীন ৪৭ হাজার ২৮৭ ভোট।
বরিশাল-৪
আওয়ামী লীগের পংকজ নাথ ২ লাখ ৪১ হাজার ৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের প্রার্থী নাগরিক ঐক্যের নূরুর রহমান জাহাঙ্গীর ৯ হাজার ২৮২ ভোট।
বরিশাল-৫
আওয়ামী লীগের জাহিদ ফারুক শামিম ২ লাখ ১৫ হাজার ৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মজিবর রহমান সরওয়ার ৩১ হাজার ৩৬২ ভোট।
বরিশাল-৬
জাপার লাঙ্গল প্রতীকের নাসরিন জাহান রতনা ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের আবুল হোসেন ১৩ হাজার ৬৫৮ ভোট।
ঝালকাঠি-১
আওয়ামী লীগের বজলুল হক হারুন ১ লাখ ৩১ হাজার ৫২৫ ভোট নিকটতম বিএনপির শাহজাহান ওমর ৬ হাজার ১৫১ ভোট।
ঝালকাঠি-২
আওয়ামী লীগের আমির হোসেন আমু ২ লাখ ১৪ হাজার ৯৩৭ ভোট। বিএনপির জীবা আমিনা খান ৫ হাজার ৯৮২ ভোট।
পিরোজপুর-১
(সদর-নাজিরপুর-স্বরুপকাঠী)
আওয়ামী লীগের শ ম রেজাউল করিম ৩ লক্ষ ৩৭ হাজার ৬১০ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঐক্যফ্রন্টের শামীম সাঈদী ৮ হাজার ৩০৮ ভোট।
পিরোজপুর-২
(ভাণ্ডারিয়া-ইন্দুরকারী-কাউখালি)
মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টি (জেপি) চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন মঞ্জু ১ লক্ষ ৭৯ হাজার ৪২৫ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট মনোনীত বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান ধানের শীষে ৬ হাজার ৩২৬ ভোট।
পিরোজপুর-৩
(মঠবাড়িয়া)
মজাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির (এরশাদ) রুস্তুম আলী ফরাজী লঙ্গল মার্কায় ১ লক্ষ ৩৫ হাজার ৩১০ ভোট। নিকটতম বিএনপির রুহুল আমীন দুলাল ৭ হাজার ৬৯৮ ভোট।
টাঙ্গাইল-১
(মধুপুর-ধনবাড়ী)
আওয়ামী লীগের আব্দুর রাজ্জাক ২ লাখ ৭৯ হাজার ৬৮৭ ভোট। নিকটতম বিএনপি সরকার শহিদ ১৬ হাজার ৪০৬ ভোট।
টাঙ্গাইল-২
(ভুঞাপুর-গোপালপুর)
আওয়ামী লীগের তানভীর হাসান ছোট মনির ২ লাখ ৯৩ হাজার ৩৩২ ভোট। নিকটতম বিএনপির সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু ১১ হাজার ১৪৯ ভোট।
টাঙ্গাইল-৩
(ঘাটাইল)
আওয়ামী লীগের আতাউর রহমান খান ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৫১ ভোট। নিকটতম বিএনপির লুৎফর রহমান খান আজাদ ৮ হাজার ৫৭০ ভোট।
টাঙ্গাইল-৪
(কালিহাতী)
আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাসান ইমাম খান ২ লাখ ২৪ হাজার ১২ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের লিয়াকত আলী ৩৪ হাজার ৩৮৮ ভোট।
টাঙ্গাইল-৫
(সদর)
আওয়ামী লগের ছানোয়ার হোসেন ১ লাখ ৬১ হাজার ৮০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহমুদুল হাসান ৭৮ হাজার ৩৫৮ ভোট।
টাঙ্গাইল-৬
(দেলদুয়ার-নাগরপুর)
আওয়ামী লীগ প্রার্থী আহসানুল ইসলাম টিটু ২ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির গৌতম চক্রবর্তী ৪০ হাজার ৩২৪ ভোট।
টাঙ্গাইল-৭
(মির্জাপুর)
আওয়ামী লীগ প্রার্থী একাব্বর হোসেন ১ লাখ ৬৪ হাজার ৫৯১ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী ৮৭ হাজার ৯৪৯ ভোট।
টাঙ্গাইল-৮
(সখীপুর-বাসাইল)
আওয়ামী লীগের জোয়াহেরুল ইসলাম ২ লাখ ৮ হাজার ৩৩৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের ধানের শীষ প্রার্থী কুড়ি সিদ্দিকী ৭২ হাজার ২১১ ভোট।
জামালপুর-১
আওয়ামী লীগের আবুল কালাম আজাদ ২ লাখ ৭৪ হাজার ৬০৫ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল মজিদ ৫ হাজার ২২৪ ভোট।
জামালপুর-২
আওয়ামী লীগের ফরিদুল হক খান দুলাল ১ লাখ ৮০ হাজার ৪১৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির সুলতান মাহমুদ বাবু ১৬ হাজার ৭২১ ভোট।
জামালপুর-৩
আওয়ামী লীগের মির্জা আজম ৩ লাখ ৮৬ হাজার ৮২৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোস্তাফিজুর রহমান বাবুল ৪ হাজার ৬৫৬ ভোট।
জামালপুর-৪
আওয়ামী লীগের মুরাদ হাসান ২ লাখ ১৭ হাজার ১৯৮ ভোট। নিকটতম জাতীয় পার্টির মোখলেছুর রহমান বস্তু ১ হাজার ৫৯৩ ভোট।
জামালপুর-৫
আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোজাফ্ফর হোসেন ৩ লাখ ৭১ হাজার ৪৩৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ মো. ওয়ারেছ আলী মামুন ৩৪ হাজার ৮৭ ভোট।
শেরপুর-১
নৌকার হুইপ আতিউর রহমান আতিক ২ লাখ ৮৭ হাজার ৪৫২ ভোট। নিকটতম বিএনপি ডা. সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা ২৭ হাজার ৬৪৩ ভোট।
শেরপুর-২
আওয়ামী লীগের মতিয়া চৌধুরী ৩ লাখ ৪৪২ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফাহিম চৌধূরী ৭ হাজার ৬৫২ ভোট।
শেরপুর-৩
নৌকার প্রার্থী প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল চান ২ লাখ ৫১ হাজার ৯৩৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহামুদুল হক রুবেল ১২৪৯১ ভোট।
ময়মনসিংহ-১
(হালুয়াঘাট-ধোবাউড়া)
আওয়ামী লীগের জুয়েল আরেং ২ লাখ ৫৮ হাজার ৯২৩ ভোট। নিটকতম আফজাল এইচ খান ধানের শীষ প্রতীকে ২৮ হাজার ৬৩৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-২
(ফুলপুর-তারাকান্দা)
আওয়ামী লীগের শরীফ আহম্মেদ ২ লাখ ৯৩ হাজার ৩৮৯ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের শাহ শহীদ সারোয়ার ৬২ হাজার ৩শ ৩৪ ভোট।
ময়মনসিংহ-৩
(গৌরীপুর)
আওয়ামী লীগের নাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ১ লাখ ৫৯ হাজার ৩০০ ভোট। নিকটতম বিএনপির ইঞ্জিনিয়ার ইকবাল হোসাইন ২৪ হাজার ৫১৯ ভোট।
ময়মনসিংহ-৪
(সদর)
জাপার রওশন এরশাদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৪৪ হাজার ৭৭৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু ওয়াহাব আকন্দ ১ লাখ ৩৭ হাজার ৫৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৫
(মুক্তাগাছা)
আওয়ামী লীগের কেএম খালিদ বাবু ২ লক্ষ ৩২ হাজার ৫৬৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের জাকির হোসেন বাবলু ২২ হাজার ২০৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৬
(ফুলবাড়িয়া)
আওয়ামী লীগের মোসলেম উদ্দিন ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৫ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের ইঞ্জিনিয়ার শামস্ উদ্দিন ৩২ হাজার ৩৩২ ভোট।
ময়মনসিংহ-৭
(ত্রিশাল)
নৌকার হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী ২ লাখ ৪ হাজার ৭৩৪ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মাহবুবুর রহমান লিটন ৩৬ হাজার ৪০৮ ভোট।
ময়মনসিংহ-৮
(ঈশ্বরগঞ্জ)
লাঙ্গল প্রতীকের মহাজোট প্রার্থী ফখরুল ইমাম ১ লাখ ৫৬ হাজার ৭৬৯ ভোট। নিটকতম গণফোরামের এ এইচ এম খালেকুজ্জামান ধানের শীষ প্রতীকে ৩৪ হাজার ৬৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৯
(নান্দাইল)
নৌকার আনোয়ারুল আবেদীন খান তুহিন ২ লাখ ২৭ হাজার ২৭৩ ভোট। নিকটতম খুররুম খান চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীকে ২০ হাজার ৮৬০ ভোট।
ময়মনসিংহ-১০
(গফরগাঁও)
নৌকার ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল ২ লাখ ৮১ হাজার ২৩০ ভোট। নিকটতম এলডিপির সৈয়দ মাহমুদ মোর্শেদ ধানের শীষে ২৭ হাজার ভোট।
ময়মনসিংহ-১১
(ভালুকা)
নৌকার কাজিম উদ্দিন আহম্মেদ ধনু ২ লাখ ২২ হাজার ২৪৮ ভোট। নিকটতম ফখর উদ্দিন আহম্মেদ ধানের শীষে ২৭ হাজার ২৭৭ ভোট।
নেত্রকোণা-১
(দুর্গাপুর-কলমাকান্দা)
নৌকা প্রতীকের মানু মজুমদার ২ লাখ ৪৯ হাজার ১৭৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির কায়সার কামাল ১৭ হাজার ৬৫২ ভোট।
নেত্রকোণা-২
(সদর-বারহাট্টা)
আওয়ামী লীগের আশরাফ আলী খান খসরু ২ লাখ ৮৩ হাজার ১৮০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আনোয়ারুল হক ৩০ হাজার ৩৭০ ভোট।
নেত্রকোণা-৩
(কেন্দুয়া-আটপাড়া)
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল ২ লাখ ৬২ হাজার ৯২৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির কেন্দ্রীয় সদস্য রফিকুল ইসলাম হিলালী ৭ হাজার ২২০ ভোট।
নেত্রকোণা-৪
(মদন-মোহনগঞ্জ, খালিয়াজুরী)
আওয়ামী লীগের রেবেকা মমিন ২ লাখ ৪ হাজা ৪৪৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির তাহমিনা ৩৮ হাজার ১৮১ ভোট।
নেত্রকোণা-৫
(পূর্বধলা)
আওয়ামী লীগের ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল ১ লাখ ৬৬ হাজার ৪৭৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু তাহের তালুকদার ১৫ হাজার ৬৩৮ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-১
আওয়ামী লীগের সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ২ লাখ ৬০ হাজার ৯৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির রেজাউল করিম খান ৭১ হাজার ৭৩৩ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-২
আওয়ামী লীগের নূর মোহাম্মদ ৩ লাখ ৭৭৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আখতারুজ্জমান ৫৪ হাজার ৫০ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৩
জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু ২ লাখ ৩৯ হাজার ৩৩৬ ভোট। জাসদের (রব) মুহাম্মদ সাইফুল ইসলাম ৩১ হাজার ৫৬২ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৪
আওয়ামী লীগের রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক ২ লাখ ৫৮ হাজার ২২৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফজলুর রহমান ৪ হাজার ৮৭০ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৫
আওয়ামী লীগের আফজাল হোসেন ২ লাখ ২ হাজার ১৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির শেখ মজিবুর রহমান ইকবাল ২৭ হাজার ৫৯৪ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৬
আওয়ামী লীগের নাজমুল হাসান পাপন ২ লাখ ৪৭ হাজার ৯৩৩ ভোট। বিএনপির শরীফুল আলম ২৭ হাজার ৮৯০ ভোট।
মানিকগঞ্জ-১
আওয়ামী লীগের নাঈমুর রহমান দুর্জয় ২ লাখ ৫১ হাজার ২৫৫ ভোট।নিকটতম বিএনপির খোন্দকার আবদুল হামিদ ৫৬ হাজার ৪৪৭ ভোট।
মানিকগঞ্জ-২
আওয়ামী লীগের মমতাজ বেগম ২ লাখ ৭৮ হাজার ৪৩৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির মঈনুল ইসলাম খান ৫০ হাজার ৩৪ ভোট।
মানিকগঞ্জ-৩
আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক ২ লাখ ২৬ হাজার ৯৬ ভোট। নিকটতম গণফোরামের মফিজুল ইসলাম খান ৩০ হাজার ৩৮১ ভোট। বিএনপির প্রার্থী ছিল না।
মুন্সীগঞ্জ-১
(সিরাজদিখান-শ্রীনগর)
মহাজোটের প্রার্থী বিকল্প ধারা বাংলাদেশের যুগ্ম-মহাসচিব মাহী বি. চৌধুরী নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ৮৬ হাজার ৬৮১ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন ৪৪ হাজার ৮৮৮ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ-২
(টঙ্গীবাড়ি-লৌহজং)
আওয়ামী লীগের সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি ২ লাখ ১৫ হাজার ৩৮৫ ভোট। নিকটতম বিএনপি মিজানুর রহমান সিনহা ১৪ হাজার ৬৫ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ-৩
(সদর-গজারিয়া)
আওয়ামী লীগ মনোনীত মৃণাল কান্তি দাস ৩ লাখ ১৩ হাজার ৩৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল হাই ১২ হাজার ৭৩৬ ভোট।
ঢাকা-১
আওয়ামী লীগের সালমান ফজলুর রহমান ৩ লাখ ২ হাজার ৯৯৩ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র সালমা ইসলাম ৩৭ হাজার ৭৬৩ ভোট।
ঢাকা-২
নৌকার মো. কামরুল ইসলাম ৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৮১ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের ইফরান ইবনে আমান অমি ৪৭ হাজার ১৯৫ ভোট।
ঢাকা-৩
আওয়ামী লীগের নসরুল হামিদ বিপু ২ লাখ ২১ হাজার ৩৫১ ভোট। নিকটতম বিএনপির গয়েশ্ব চন্দ্র রায় ১৬ হাজার ৬১২ ভোট।
ঢাকা-৪
জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা ১ লাখ ৬ হাজার ৫৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমেদ ৩১ হাজার ১১৭ ভোট।
ঢাকা-৫
আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্রা ২ লাখ ২০ হাজার ৮৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. নবীউল্লাহ ৬৭ হাজার ৫৭২ ভোট।
ঢাকা-৬
জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ ৯৩ হাজার ৫৫২ ভোট। নিকটতম গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী ধানের শীষ প্রতীকে ২৩ হাজার ৬৯০ ভোট।
ঢাকা-৭
আওয়ামী লীগের হাজী সেলিম ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৮৭ ভোট। নিকটতম গণফোরামের মোস্তফা মহসীন মন্টু ধানের শীষ প্রতীকে ৫১ হাজার ৬৬২ ভোট।
ঢাকা-৮
আওয়ামী লীগের রাশেদ খান মেনন ১ লাখ ৩৯ হাজার ৫৩৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির মির্জা আব্বাস উদ্দিন আহমেদ ৩৮ হাজার ৭১৭ ভোট।
ঢাকা-৯
আওয়ামী লীগের সাবের হোসেন চৌধুরী ২ লাখ ২৪ হাজার ২৩০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আফরোজা আব্বাস ৫৯ হাজার ১৬৫ ভোট্।
ঢাকা-১০
আওয়ামী লীগের ফজলে নুর তাপস ১ লাখ ৭৬ হাজার ৬৫৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল মান্নান ৪৪ হাজার ৯৩২ ভোট।
ঢাকা-১১
আওয়ামী লীগের এ কে এম রহমতুল্লাহ ১ লাখ ৯৫ হাজার ৫৫৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির শামীম আরা বেগম ৫৪ হাজার ৮৫৫ ভোট।
ঢাকা-১২
আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জামান খাঁন ১ লাখ ৯১ হাজার ৮৯৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির সাইফুল আলম নীরব ৩২ হাজার ৬৭৮ ভোট।
ঢাকা-১৩
নৌকার সাদেক খান ১ লাখ ৩ হাজার ৬৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুস সালাম ৪৭ হাজার ২৩২ ভোট।
ঢাকা-১৪
আওয়ামী লীগের মো. আসলামুল হক ১ লাখ ৯৭ হাজার ১৩০ ভোট। নিকটতম বিএনপির সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক ৫৪ হাজার ৯৮১ ভোট।
ঢাকা-১৫
আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার ১ লাখ ৭৫ হাজার ১৬৭ ভোট। নিকটতম মো. শফিকুর রহমান ৩৯ হাজার ৭১ ভোট।
ঢাকা-১৬
আওয়ামী লীগের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা ১ লাখ ৭৫ হাজার ৫০৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আহসানুল হাসান ৫০ হাজার ৫৩৭ ভোট।
ঢাকা-১৭
আওয়ামী লীগের আকবর হোসেন পাঠান (চিত্রনায়ক ফারুক) ১ লাখ ৬৬ হাজার ৬১০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আন্দালিব রহমান পার্থ ৩৮ হাজার ৬৩৯ ভোট।
ঢাকা-১৮
আওয়ামী লীগের সাহারা খাতুন ৩ লাখ ৩ হাজার ৯২ ভোট। নিকটতম জেএসডির শহীদ উদ্দিন মাহমুদ ৭২ হাজার ১৫০ ভোট।
ঢাকা-১৯
আওয়ামী লীগের মো. এনামুর রহমান ৪ লাখ ৯০ হাজার ৪২৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির দেওয়ান মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন ৬৯ হাজার ৫৬৬ ভোট।
ঢাকা-২০
আওয়ামী লীগের বেনজির আহমেদ ২ লাখ ৫৯ হাজার ৭৮৮ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ আব্দুল মান্নান হাতপাখা ৭ হাজার ২৬৮ ভোট।
গাজীপুর-১
আওয়ামী লীগের আ ক ম মোজাম্মেল হক ৪ লাখ ১ হাজার ৫১৮ ভোট। নিকটতম চৌধুরী তানবীর আহমেদ সিদ্দিকী ৯৪ হাজার ৭২৩ ভোট।
গাজীপুর-২
আওয়ামী লীগের জাহিদ আহসান রাসেল ৪ লাখ ১২ হাজার ১৪০ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের সালাহ উদ্দিন সরকার ১ লাখ ১ হাজার ৪০ ভোট।
গাজীপুর-৩
আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ইকবাল হোসেন ৩ লাখ ৪৩ হাজার ৩২০ ভোট। নিকটতম বিএনপির ইকবাল সিদ্দিকী ৩৭ হাজার ৭৮৬ ভোট।
গাজীপুর-৪
আওয়ামী লীগের সিমিন হোসেন রিমি ২ লাখ ৩ হাজার ২৫৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহ রিয়াজুল হান্নান ১৮ হাজার ৫৮২ ভোট।
গাজীপুর-৫
আওয়ামী লীগের মেহের আফরোজ চুমকি ২ লাখ ৭ হাজার ৬৯৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এ কে এম ফজলুল হক মিলন ২৭ হাজার ৯৭৬ ভোট।
নরসিংদী-১
(সদর)
মহাজোটের নজরুল ইসলাম (হিরু) নৌকায় ২ লাখ ৭১ হাজার ৪৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির খায়রুল কবির খোকন ২৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।
নরসিংদী-২
(পলাশ)
মহাজোটের আনোয়ারুল আশরাফ খান দিলীপ নৌকায় ১ লাখ ৭৬ হাজার ৩৩৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান ৭ হাজার ৩৬০ ভোট।
নরসিংদী-৩
(শিবপুর)
আওয়ামী লীগের জহিরুল হক ভূইয়া মোহন নৌকায় ৯৪ হাজার ৩৫ ভোট।নিকটতম স্বতন্ত্র যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ৫২ হাজার ৮৭৬ ভোট। (১টি কেন্দ্র স্থগিত)
নরসিংদী-৪
(মনোহরদী-বেলাব)
আওয়ামী লীগের নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন নৌকায় ২ লাখ ৫৬ হাজার ৫২৪ ভোট।নিকটতম বিএনপির সরদার সাখাওয়াত হোসেন বকুল ধানের শীষে ১৬ হাজার ৫০৫।
নরসিংদী-৫
(রায়পুরা)
আওয়ামী লীগের রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু নৌকায় ২ লাখ ৯৪ হাজার ৪৮৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আশরাফুল ইসলাম বকুল ২০ হাজার ৪৩১ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-১
(রূপগঞ্জ) আওয়ামী লীগের গোলাম দস্তগীর গাজী ২ লাখ ৪৩ হাজার ৭৩৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির কাজী মনিরুজ্জামান মনির ধানের শীষ প্রতীকে ১৬ হাজার ৪৩৪ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-২
(আড়াইহাজার)
আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম বাবু ২ লাখ ৩২ হাজার ৭২২ ভোট। নিকটতম বিএনপির নজরুল ইসলাম আজাদ ধানের শীষ প্রতীকে ৫ হাজার ১২ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-৩
(সোনারগাঁ)
মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির লিয়াকত হোসেন খোকা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে এক লাখ ৯৭ হাজার ৭৮৫ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রার্থী বিএনপির আজহারুল ইসলাম মান্নান ১৮ হাজার ৪৭ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-৪
(ফতুল্লা-সিদ্ধিরগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের এ কে এম শামীম ওসমান নৌকা প্রতীক নিয়ে তিন লাখ ৯৩ হাজার ১৩৬ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্ট প্রার্থী জমিয়তে ওলামায়ে ইসলাম মুনির হোসেন কাশেমী ৭৬ হাজার ৫৮২ ভোট।
নারায়ণগঞ্জ-৫
(বন্দর শহর)
মহাজোটের প্রার্থী সেলিম ওসমান লাঙ্গল প্রতীকে ২ লাখ ৭৯ হাজার ৫৪৫ ভোট। নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের এস এম আকরাম ৫২ হাজার ৩৫২ ভোট।
রাজবাড়ী-১
আওয়ামী লীগের কাজী কেরামত আলী ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম ৩৩ হাজার ভোট।
রাজবাড়ী-২
আওয়ামী লীগের জিল্লুল হাকিম ৩ লাখ ৯৯ হাজার ৯৭৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির নাসিরুল হক সাবু ৫ হাজার ৪৭৫ ভোট।
ফরিদপুর-১
আওয়ামী লীগের মনজুর হোসেন ৩ লাখ ৫ হাজার ৪৯১ ভোট। নিকটতম প্রার্থী বিএনপির শাহ মো. আবু জাফর ২৭ হাজার ৭৯ ভোট।
ফরিদপুর-২
আওয়ামী লীগের সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ২ লাখ ১৯ হাজার ২০৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির শামা ওবায়েদ ইসলাম রিঙ্কু ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট।
ফরিদপুর-৩
আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন ২ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭১ ভোট। নিকটতম বিএনপির চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ ২১ হাজার ৫০০ ভোট।
ফরিদপুর-৪
স্বতন্ত্র মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৫০০ ভোট।নিকটতম আওয়ামী লীগের কাজী জাফরউল্লাহ ৯৫ হাজার ৩৬৪ ভোট।
গোপালগঞ্জ-১
আওয়ামী লীগের মুহাম্মদ ফারুক খান ৩ লাখ ৩ হাজার ৯৪২ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মিজানুর রহমান ৭০২ ভোট।
গোপালগঞ্জ-২
আওয়ামী লীগের শেখ ফজলুল করিম সেলিম ২ লাখ ৮১ হাজার ৯০৯ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের তসলিম সিকদার ৬০৮ ভোট।
গোপালগঞ্জ-৩
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা ২ লাখ ২৯ হাজার ৫৩৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এসএম জিলানী ১২৩ ভোট।
মাদারীপুর-১
আওয়ামী লীগের নূর ই আলম চৌধুরী লিটন ২ লাখ ২৭ হাজার ৪৫৪ ভোট। নিকটতম হাতপাখা পেয়েছে ৪৩৬ ভোট।
মাদারীপুর-২
আওয়ামী লীগের নৌ মন্ত্রী শাজাহান খান ৩ লাখ ১১ হাজার ৭৪০ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ ২ হাজার ৫৮৮ ভোট।
মাদারীপুর-৩
আওয়ামী লীগের আব্দুস সোবাহান গোলাপ ২ লাখ ৫২ হাজার ৬৪১। নিকটতম ধানের শীষ ৩ হাজার ৩০০ ভোট।
শরীয়তপুর-১
আওয়ামী লীগ ইকবাল হোসেন ২ লাখ ৭২ হাজার ৯৩৯ ভোট। হাতপাখার তোফয়েল আহমেদ ১ হাজার ৪২৭ ভোট।
শরীয়তপুর-২
আওয়ামী লীগের এ কে এম এনামুল হক শামীম ২ লাখ ৭৩ হাজার ১৭১ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. সফিকুর রহমান কিরন ২ হাজার ১১৩ ভোট।
শরীয়তপুর-৩
আওয়ামী লীগের নাহিম রাজ্জাক ২ লাখ ৭ হাজার ২২৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির হানিফ মিয়া ২ হাজার ৭৩৫ ভোট।
সুনামগঞ্জ-১
(তাহিরপুর-জামালগঞ্জ-ধর্মাপাশা)
আওয়ামী লীগের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন ২ লাখ ৬৪ হাজার ২৪ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের নজির হোসেন ধানের শীষ প্রতীকে ৭৮ হাজার ৯১৫ ভোট।
সুনামগঞ্জ-২
(দিরাই-শাল্লা)
আওয়ামী লীগের জয়া সেনগুপ্তা ১ লাখ ২৪ হাজার ১৭ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের নাছির উদ্দিন চৌধুরী ৬৭ হাজার ৫৮৭ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৩
(জগন্নাথপুর-দক্ষিণ সুনামগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের এম এ মান্নান ১ লাখ ৬৩ হাজার ১৪৯ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের শাহিনূর পাশা চৌধুরী ৫২ হাজার ৯২৫ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৪
(সদর-বিশ্বম্ভরপুর)
মহাজোটের প্রার্থী পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৩৭ হাজার ২৮৯ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের ফজলুল হক আছপিয়া ধানের শীষে ৬৯ হাজার ৭৪৯ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৫
(ছাতক-দোয়ারা)
আওয়ামী লীগের মুহিবুর রহমান মানিক ২ লাখ ২১ হাজার ৩২৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের মিজানুর রহমান চৌধুরী ধানের শীষে ৮৯ হাজার ৬৪২ ভোট।
সিলেট-১
আওয়ামী লীগ একে আব্দুল মোমেন ২ লাখ ৯৮ হাজার ৬৯৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির আব্দুল মুক্তাদির ১ লাখ ২৩ হাজার ৮৫১ ভোট।
সিলেট-২
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মুকাব্বির খান ৬৯ হাজার ৪২০ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র মুহিবুর রহমান ৩০ হাজার ৪৪৯ ভোট।
সিলেট-৩
আওয়ামী লীগের মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী কয়েস ১ লাখ ৭৬ হাজার ৫৮৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির শফি আহমদ চৌধুরী ৮৩ হাজার ২৮৮ ভোট।
সিলেট-৪
আওয়ামী লীগের ইমরান আহমদ ২ লাখ ২৩ হাজার ৬৭২ ভোট । নিকটতম বিএনপির দিলদার হোসেন সেলিম ৯৩ হাজার ৪৪৮ ভোট।
সিলেট-৫
আওয়ামী লীগের হাফিজ আহমদ মজুমদার এক লাখ ৯৬ হাজার ১৫ ভোট। নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মাওলানা ওবায়দুল্লাহ ফারুক এক লাখ ৮ হাজার ৮৯ ভোট।
সিলেট-৬
আওয়ামী লীগের নুরুল ইসলাম নাহিদ ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফয়সল আহমদ চৌধুরী ১ লাখ ৮ হাজার ৭৯ ভোট।
মৌলভীবাজার-১
(বড়লেখা- জুড়ি) আওয়ামী লীগের মো. শাহাব উদ্দিন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৮৪২ ভোট। নিকটতম বিএনপির নাসির উদ্দিন মিঠু ৬৫ হাজার ৮৫৩ ভোট।
মৌলভীবাজার-২
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সুলতান মোহাম্মদ মনসুর ৭৯ হাজার ৭৪২ ভোট। নৌকা প্রতীকে বিকল্প ধারার এম এম শাহীন ৭৭ হাজার ১৭০ ভোট।
মৌলভীবাজার-৩
(সদর- রাজনগর)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী নেছার আহমদ ১ লাখ ৮৪ হাজার ৫৭৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এম নাসের রহমান ১ লাখ ৪ হাজার ৫৯৫ ভোট।
মৌলভীবাজার-৪
আওয়ামী লীগের আব্দুস শহীদ ২ লাখ ১৬ হাজার ৬১৩ ভোট। বিএনপির মুজিবর রহমান চৌধুরী ৯৩ হাজার ২৯৫ ভোট।
হবিগঞ্জ-১
(নবীগঞ্জ-বাহুবল)
আওয়ামী লীগের গাজী মো. শাহনেওয়াজ মিলাদ ১ লাখ ৬০ হাজার ১৬৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির রেজা কিবরিয়া ৮৫ হাজার ৮৮৫ ভোট।
হবিগঞ্জ-২
(বানিয়াচং-আজমিরিগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের আব্দুল মজিদ খান ১ লাখ ৭৯ হাজার ৪৮০ ভোট। নিকটতম খোফত মজলিশের আব্দুল বাসিত আজাদ ৫৯ হাজার ৭২৪ ভোট।
হবিগঞ্জ-৩
(সদর-লাখাই-শায়েস্তাগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের আবু জাহির ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির জি কে গউস ৬৮ হাজার ৭৮ ভোট।
হবিগঞ্জ-৪
(মাধবপুর-চুনারুঘাট)
আওয়ামী লীগের মাহবুব আলী ৩ লাখ ৮ হাজার ৭২৭ ভোট। নিকটতম খেলাফত মজলিশ মহাসচিব আহমেদ আব্দুল কাদের ৪৬ হাজার ১৮৩ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১
(নাসিরনগর)
আওয়ামী লীগ মনোনীত মহাজোট প্রার্থী বদরুদ্দোজা ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম ১ লক্ষ ১ হাজার ১১০ ভোট। নিকটতম বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকের সৈয়দ একে একরামুজ্জামান ৬০ হাজার ৭৩৪ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২
(৩টি কেন্দ্রে ভোট স্থগিত হয়েছিল, ৯ জানুয়ারি ওই কেন্দ্রগুলোতে পুনঃভোটের পর ফল প্রকাশ হয় )
বিএনপি প্রার্থী উকিল আব্দুস সাত্তার ধানের শীষ প্রতীকে পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৯৯৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কলার ছড়া প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মঈন উদ্দিন পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৪১৯ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
(সদর-বিজয়নগর)
আওয়ামী লীগ মনোনীত মহাজোট প্রার্থী র আ ম উবায়দুল মোকতাদীর চৌধুরী ৩ লক্ষ ৯৩ হাজার ৫২৩ ভোট। নিকটতম বিএনপির খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল ৪৬ হাজার ৭৭ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪
(কসবা-আখাউড়া)
আওয়ামী লীগের আনিসুল হক ২ লক্ষ ৮২ হাজার ৬২ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর প্রার্থী মো. জসিম ২ হাজার ৯৪৯ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫
(নবীনগর)
আওয়ামী লীগ মনোনীত মহাজোট প্রার্থীএবাদুল করিম বুলবুল ২ লক্ষ ৫১ হাজার ৫২২ ভোট। নিকটতম বিএনপির কাজী নাজমুল হোসেন তাপস ১৭ হাজার ১১ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬
(বাঞ্ছারামপুর)
আওয়ামী লীগের এবি তাজুল ইসলাম ২ লক্ষ ৭৮ ভোট। নিকটতম বিএনপি মনোনীত ঐক্যজোট প্রার্থী ধানের শীষের আব্দুল খালেক ১৩২৯ ভোট।
কুমিল্লা-১
নৌকার সুবিদ আলী ভুঁইয়া ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮৭৩ ভোট। নিকটতম ধানের শীষের মোশারফ হোসেন ৯৫ হাজার ৫৪২ ভোট।
কুমিল্লা-২
আওয়ামী লীগের সেলিনা আহমাদ মেরী ২ লাখ ৬১৬ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী (ধানের শীষ) খন্দকার মোশারফ হোসেন ২০ হাজার ৯২৫ ভোট।
কুমিল্লা-৩
আওয়ামী লীগের ইউসুফ আব্দল্লা হারুন ২ লাখ ৭৩ হাজার ১৮২ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মজিবুর রহমান ১২ হাজার ৩৫৮ ভোট।
কুমিল্লা-৪
আওয়ামী লীগের রাজী মোহাম্মদ ফখরুল ২ লাখ ৪০ হাজার ৫৪৪ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের আব্দুল মালেক রতন ৭ হাজার ৯৫৮ ভোট।
কুমিল্লা-৫
আওয়ামী লীগের আব্দুল মতিন খসরু ২ লাখ ৯০ হাজার ৫৪৭ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ধানের শীষের অধ্যাপক ইউনুস ১২ হাজার ১১৩ ভোট।
কুমিল্লা-৬
(সদর)
আওয়ামী লীগের আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার ২ লাখ ৯৬ হাজার ৩০০ ভোট। নিকটতম বিএনপি প্রার্থী আমিন উর রশিদ ইয়াছিন ১৮ হাজার ৫৩৫ ভোট।
কুমিল্লা-৭
(চান্দিনা)
আওয়ামী লীগের আলী আশরাফ ১ লাখ ৮৪ হাজার ৯০১ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকের এলডিপি মহাসচিব রেদোয়ান আহমেদ ১৫ হাজার ৭৪৭ ভোট।
কুমিল্লা-৮
আওয়ামী লীগের নাছিমুল আলম চৌধুরী ১ লাখ ৮৮ হাজার ৬৫৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির জাকারিয়া তাহের ৩৪ হাজার ২১৯ ভোট।
কুমিল্লা-৯
আওয়ামী লীগের মো. তাজুল ইসলাম ২ লাখ ৭০ হাজার ৬০২ ভোট। নিকটতম বিএনপির এম আনোয়ারুল আজিম ১১ হাজার ৩০৯ ভোট।
কুমিল্লা-১০
আওয়ামী লীগের আ হ ম মোস্তফা কামাল ১ লাখ ৬৪ হাজার ২০১ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. মনিরুল হক চৌধুরী ৫ হাজার ২৯১ ভোট।
কুমিল্লা-১১
আওয়ামী লীগের মো. মজিবুল হক ৯৫ হাজার ৫৩২ ভোট। নিকটতম ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. কামাল উদ্দিন ভুঁইয়া ৮২৭ ভোট।
চাঁদপুর-১
(কচুয়া উপজেলা)
আওয়ামী লীগের মহীউদ্দীন খান আলমগীর এক লাখ ৯৬ হাজার ৮৪৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. মোশারফ হোসেন ৭ হাজার ৭৫৯ ভোট।
চাঁদপুর-২
(মতলব উত্তর ও মতলব দক্ষিণ উপজেলা)
আওয়ামী লীগের মো. নুরুল আমিন দুই লাখ ৯৬ হাজার ৩১৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির প্রার্থী জালাল উদ্দিন ১০ হাজার ২৩৯ ভোট।
চাঁদপুর-৩
(সদর ও হাইমচর উপজেলা)
আওয়ামী লীগের দীপু মনি তিন লাখ চার হাজার ৮১২ ভোট। নিকটতম বিএনপির শেখ ফরিদ আহম্মেদ ৩৫ হাজার ৫০১ ভোট।
চাঁদপুর-৪
(ফরিদগঞ্জ উপজেলা)
আওয়ামী লীগের মুহম্মদ শাফিকুর রহমান এক লাখ ৭৩ হাজার ৩৭৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. হারুনূর রশিদ ৩০ হাজার ৭৯৯ ভোট।
চাঁদপুর-৫
(শাহরাস্তি ও কচুয়া উপজেলা)
আওয়ামী লীগের রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম দুই লাখ ৯৮ হাজার ১০৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির মমিনুল হক ৩৬ হাজার ৫৬ ভোট।
ফেনী-১
জাসদের শিরীন আখতার ২ লাখ ১ হাজার ৮১০ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের রফিকুল আলম মজনু ২৫ হাজার ৬১৬ ভোট।
ফেনী-২
আওয়ামী লীগের নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৯০ হাজার ৬৬৮ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের জয়নাল আবদিন (ভিপি জয়নাল) ৫ হাজার ৭৮৪ ভোট।
ফেনী-৩
মহাজোটরে লাঙ্গল প্রতীকের জাতীয় পার্টির মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ২ লাখ ৮৮ হাজার ৭৭ ভোট। নিকটতম ঐক্যফ্রন্টের আকবর হোসেন ১৪ হাজার ৬৭৪ ভোট।
নোয়াখালী-১
(চাটখিল-সোনাইমুড়ি আংশিক)
আওয়ামী লীগের এইচএম ইব্রাহিম ২ লাখ ৩৮ হাজার ৯৭০ ভোট। নিকটতম বিএনপির মাহবুব উদ্দিন খোকন ১৪ হাজার ৮৬২ ভোট।
নোয়াখালী-২
(সেনবাগ-সোনাইমুড়ি আংশিক)
আওয়ামী লীগের মোরশেদ আলম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৩৯১ ভোট। নিকটতম বিএনপির জয়নাল আবেদীন ফারুক ২৬ হাজার ১৬৯ ভোট।
নোয়াখালী-৩
(বেগমগঞ্জ)
আওয়ামী লীগের মামুনুর রশীদ কিরন ২ লাখ ১৭ হাজার ৪২৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির বরকত উল্যা বুলু ৫৩ হাজার ৭৯০ ভোট।
নোয়াখালী-৪
(সদর-সুবর্ণচর)
আওয়ামী লীগের একরামুল করিম চৌধুরী ৩ লাখ ৯৬ হাজার ২২ ভোট। নিকটতম বিএনপির মো. শাহজাহান ২৩ হাজার ২৫৭ ভোট।
নোয়াখালী-৫
(কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট)
আওয়ামী লীগের ওবায়দুল কাদের ২ লাখ ৫২ হাজার ৭৪৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির মওদুদ আহমদ ১০ হাজার ৯৭০ ভোট।
নোয়াখালী-৬
(হাতিয়া)
আওয়ামী লীগের আয়েশা ফেরদৌস ২ লাখ ১০ হাজার ০১৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির ফজলুল আজিম ৪ হাজার ৭১৫।
লক্ষ্মীপুর-১
আওয়ামী লীগের আনোয়ার হোসেন খান ১ লাখ ৮৫ হাজার ৪৩৮ ভোট। ধানের শীষের প্রার্থী এলডিপির যুগ্ন মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিম ৩৮ হাজার ৮৯২ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-২
স্বতন্ত্র শহীদুল ইসলাম পাপুল (কুয়েত আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক) ২ লাখ ৫৬ হাজার ৭৮০ ভোট। আবুল খায়ের ভুইয়া ধানের শীষে ২৮ হাজার ৬৫ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-৩
আওয়ামী লীগের এ কে এম শাহাজাহান কামাল ২ লাখ ৩৩ হাজার ৭২৮ ভোট। বিএনপির শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানী ১৪ হাজার ৪৯২ ভোট।
লক্ষ্মীপুর-৪
নৌকার আব্দুল মান্নান ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯০৬ ভোট। নিকটতম জেএসডির আ স ম আব্দুর রব ধানের শীষে ৪০ হাজার ৯৭৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-১
(মিরসরাই)
আওয়ামী লীগের ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন দুই লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির নুরুল আমিন তিন হাজার ৯৯১ ভোট।
চট্টগ্রাম-২
(ফটিকছড়ি)
মহাজোটের শরিক ত্বরিকত ফেডারেশনের নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী দুই লাখ ৩৮ হাজার ৪৩০ ভোট। নিকটতম বিএনপির আজিমুল্লাহ বাহার ৪৯ হাজার ৭৫৩ ভোট।
চট্টগ্রাম-৩
(সন্দ্বীপ)
আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা এক লাখ ৬২ হাজার ৩৫৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশা তিন হাজার ১২২ ভোট।
চট্টগ্রাম-৪
(সীতাকুণ্ড)
নৌকার দিদারুল আলম দুই লাখ ৬৬ হাজার ১১৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির আসলাম ছৌধুরী ৩০ হাজার ১৪ ভোট।
চট্টগ্রাম-৫
(হাটহাজারী)
মহাজোটের প্রার্থী জাতীয় পার্টির (এরশাদ) ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ লাঙল প্রতীকে দুই লাখ ৭৭ হাজার ৯০৯ ভোট। নিকটতম জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত কল্যাণ পার্টির সৈয়দ মাহম্মদ ইবরাহীম ৪৪ হাজার ৩৮১ ভোট।
চট্টগ্রাম-৬
(রাউজান)
আওয়ামী লীগের এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী দুই লাখ ৩০ হাজার ৪৭১ ভোট। নিকটতম বিএনপির জসিম উদ্দিন সিকদার দুই হাজার ২৪৪ ভোট।
চট্টগ্রাম-৭
(রাঙ্গুনিয়া)
আওয়ামী লীগের হাছান মাহমুদ দুই লাখ ১৭ হাজার ১৫৫ ভোট। নিকটতম বিএনপি জোটের এলডিপির নুরুল আলম ছয় হাজার ৬৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-৮
(বোয়ালখালী-চান্দগাঁও)
মহাজোটের শরিক জাসদের মঈনুদ্দিন খান বাদল নৌকা প্রতীকে দুই লাখ ৭২ হাজার ৮৩৮ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবু সুফিয়ান ৫৯ হাজার ১৩৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-৯
(কোতোয়ালী-বাকলিয়া)
আওয়ামী লীগের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল দুই লাখ ২৩ হাজার ৬১৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহাদাত হোসেন ১৭ হাজার ৬৪২ ভোট।
চট্টগ্রাম-১০
(ডবলমুরিং-হালিশহর)
নৌকার প্রার্থী মো. আফসারুল আমীন দুই লাখ ৮৭ হাজার ৪৭ ভোট। নিকটতম বিএনপির আবদুল্লাহ আল নোমান ৪১ হাজার ৩৯০ ভোট।
চট্টগ্রাম-১১
(বন্দর-পতেঙ্গা)
নৌকার এম আবদুল লতিফ দুই লাখ ৮৩ হাজার ১৬৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী ৫২ হাজার ৮৯৮ ভোট।
চট্টগ্রাম-১২
(পটিয়া)
আওয়ামী লীগের সামশুল হক চৌধুরী এক লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট। নিকটতম বিএনপির এনামুল হক এনাম ৪৪ হাজার ৫৯৮ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৩
(আনোয়ারা-কর্ণফুলী)
নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ দুই লাখ ৪৩ হাজার ৪১৫ ভোট। নিকটতম ইসলামী ফ্রন্টের মোমবাতি প্রতীকের এম এ মতিন তিন হাজার ৭৯৪ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৪
(চন্দনাইশ)
আওয়ামী লীগের নজরুল ইসলাম চৌধুরী এক লাখ ৮৯ হাজার ১৮৬ ভোট। নিকটতম এলডিপির অলি আহমেদ ছাতা প্রতীকে ২২ হাজার ২২৫ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৫
(সাতকানিয়া-লোহাগাড়া)
আওয়ামী লীগের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী দুই লাখ ৫৯ হাজার ৩৭৫ ভোট। নিকটতম ধানের শীষ প্রতীকে জামায়াতে ইসলামীর আ ন ম শামসুল ইসলাম ৫৩ হাজার ৯৮৬ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৬
(বাঁশখালী)
আওয়ামী লীগের মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এক লাখ ৭৫ হাজার ৩৪১ ভোট। নিকটতম বিএনপির জাফরুল ইসলাম চৌধুরী ২৬ হাজার ৩৭০ ভোট।
কক্সবাজার-১
(চকরিয়া ও পেকুয়া)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাফর আলম ২ লাখ ৭৩ হাজার ৮৫৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির হাসিনা আহমেদ ৫৬ হাজার ৬০১ ভোট।
কক্সবাজার-২
(মহেশখালী ও কুতুবদিয়া)
আওয়ামী লীগের প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক ২ লাখ ১৩ হাজার ৯১ ভোট। নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী জামায়াতের এ এইচ এম হামিদুর রহমান আযাদ ১৮,৫৮৭ ভোট।
কক্সবাজার-৩
(সদর ও রামু)
সাইমুম সরওয়ার ২ লাখ ৫৩ হাজার ৮২৫ ভোট। নিকটতম বিএনপির লুৎফুর রহমান কাজল ৮৬ হাজার ৭১৮ ভোট।
কক্সবাজার-৪
(উখিয়া-টেকনাফ)
আওয়ামী লীগের শাহিন আক্তার এক লাখ ৯৬ হাজার ৯৭৪ ভোট। নিকটতম বিএনপির শাহজাহান চৌধুরী ৩৭ হাজার ১৮ ভোট।
খাগড়াছড়ি
আওয়ামী লীগের কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা ২ লাখ ৩৬ হাজার ১৫৬ ভোট। নিকটতম ইউপিডিএফ সমর্থিত স্বতন্ত্র নতুন কুমার চাকমা ৫৯ হাজার ২৫৭ ভোট।
রাঙামাটি
আওয়ামী লীগের দীপংকর তালুকদার ১ লক্ষ ৫৬ হাজার ৮৪৪ ভোট। নিকটতম জনসংহতি সমিতি সমর্থিত স্বতন্ত্র ঊষাতন তালুকদার ৯৪ হাজার ৪৪৯ ভোট।
বান্দরবান
আওয়ামী লীগের বীর বাহাদুর উ শৈ সিং ১ লাখ ৪৩ হাজার ৯৬৬ ভোট। নিকটতম বিএনপির সা চিং প্রু ৫৮ হাজার ৭১৯ ভোট।