উপজেলার কয়েকটি স্থানে বুধবার রাতে এই ঘটনা ঘটে।
এ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী শরীফুল আলম অভিযোগ করেন, পুলিশের উপস্থিতিতে বুধবার রাত ৮টার দিকে রামদি ইউনিয়নের বাজরা বাসস্ট্যান্ডে ইউনিয়ন বিএনপি ও উপজেলা জিয়া পরিষদের অফিস, বড়চড়া জিয়া পরিষদের অফিস ও নির্বাচনী ক্যাম্প, আগরপুর বাসস্ট্যান্ডে বিএনপি অফিস ও মনোহরপুরের নির্বাচনী ক্যাম্পে হামলা চালানো হয়।
একই রাতে পৌর শহরের গাইলটকাটার বাড়ি থেকে পুলিশ কুলিয়ারচর পৌর বিএনপি নেতা সাফি উদ্দিনকে আটক করেছে।
এছাড়া পুলিশ কুলিয়ারচর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শাহাদাৎ হোসেন শাহ আলম, পৌর যুবদলের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন বাবুলের বাসায় তল্লাশি চালায় বলে শরীফুরের অভিযোগ।
কুলিয়ারচর থানার ওসি নান্নু মোল্লা বলেন, সাফি উদ্দিন একাধিক মামলার সন্দেহজনক আসামি। এই কারণে তাকে আটক করা হয়েছে।
তাছাড়া পুলিশের উপস্থিতিতে হামলা ও ভাংচুরের অভিযোগ সত্য নয় বলে দাবি করছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা।