গত শনিবার নিজের গাড়িবহরে দুর্বৃত্তদের হামলার বিষয়ে সোমবার নির্বাচন ভবনে অভিযোগ করতে এসে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, এক অসুস্থ কর্মীকে দেখতে যাওয়ার সময় সিরাজদিখানের কুচিয়ামোড়ায় ২৫/৩০ জন দুর্বৃত্ত লাঠিসোটা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে তার ও তার নেতাকর্মীদের ওপর আক্রমণ চালায়।
“বিভিন্ন জায়গা থেকে ২৫/৩০ জন লাঠিসোটা নিয়ে আমার ও আমার নেতাকর্মীদের গাড়ির ওপর আক্রমণ চালায়। ৫/৬টি গাড়ি তারা ভাঙচুর করে। আমার ৪/৫ জন নেতাকর্মী গুরুতর আহত হয়। আমাকে কয়েক দফা গুলি করেছে। আল্লাহ আমাকে বাঁচিয়েছে।”
সেদিন পুলিশের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও সহায়তা পাননি বলে জানান তিনি।
তিনি বলেন, “এরা প্রতিদিনই বলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। অথচ আমি পুলিশ পেলাম না। সকল কর্মী চেষ্টা করেছে পুলিশের সাথে যোগাযোগের। অনেক চেষ্টা করেও পুলিশ পেলাম না।
“এরা সবসময়ই বলে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। অথচ লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কাকে বলে? লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড কি? আমি তো কিছু পেলাম না।”
তার কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেন তিনি।
“আমার কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা দেয়া হয়েছে যে, আমার কর্মীরা নাকি পুলিশ পিটিয়েছে। অথচ আমরা পুলিশই পেলাম না সেদিন।”
নির্বাচন কমিশন সচিব ও একজন কমিশনারের সাথে দেখা করে তিনি প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলেছেন বলে জানান শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন।
“তারা আমাদের আশ্বাস দিয়েছে যে, ব্যবস্থা নেওয়া হবে,” বলেন তিনি।