সম্প্রতি ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাঁসোয়া ওলাঁদের কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে চিঠি দিয়েছিলেন অ্যাসেঞ্জ।
এর কয়েক দিন আগেই ফরাসি প্রেসিডেন্টদের উপর যুক্তরাষ্ট্রের নজরদারির বিষয়ে তথ্য ফাঁস করে উইকিলিকস।
ওলাঁদের কাছে লেখা অ্যাসেঞ্জের চিঠিটি ফ্রান্সের ‘লঁ মঁদ’ পত্রিকা ছাপিয়েছে। এতে অ্যাসেঞ্জ লিখেছেন, তিনি বিপদে আছেন। একমাত্র ফ্রান্সই রাজনৈতিক নিপীড়ন থেকে তাকে সঠিক সুরক্ষা দিতে পারে।
জবাবে ফরাসি সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়, অ্যাসেঞ্জের আশ্রয়ের আবেদন গভীরভাবে পর্যালোচনা করে এবং আইনগত ও অন্যান্য পরিস্থিতি বিচার করে তা গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
“অ্যাসেঞ্জ যে পরিস্থিতিতে আছেন, তাতে আসন্ন কোনো বিপদের আলামত দেখা যাচ্ছে না। তাছাড়া তার বিরুদ্ধে ইউরোপীয় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও আছে।”
যৌন অপরাধের অভিযোগে সুইডেনে হস্তান্তর ঠেকাতে অ্যাসেঞ্জ গত তিন বছর ধরে ইকুয়েডরের লন্ডন দূতাবাসে আছেন। সুইডেন তাকে যুক্তরাষ্ট্রে স্থানান্তর করতে পারে বলে আশঙ্কা অ্যাসাঞ্জের।