থাইল্যান্ডেও কয়েকজন মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তবে দেশটিতে নতুন করে আর কারো আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।
দক্ষিণ কোরিয়ায় মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত ২৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় শনিবার বিকালে ২৫তম ব্যক্তির মৃত্যুর খবর প্রকাশ করে। নিহত ওই ব্যক্তি হৃদরোগ ও ডায়াবেটিসে ভুগছিলেন।
২০ মে দক্ষিণ কোরিয়ায় প্রথম মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সন্ধান পাওয়া যায়।
আর থাইল্যান্ডে গত সপ্তাহে প্রথম মার্স ভাইরাসে আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়। সেখানে ১৭৫ জনের মধ্যে মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার লক্ষণ দেখা গেছে। তবে সেখানে নতুন আর কেউ আক্রান্ত হয়নি।
থাইল্যান্ডের স্বাস্থ্যমন্ত্রী রজত রাজাতানাভিন বলেন, “আমরা নিশ্চিত হয়ে বলছি, আমাদের দেশে নতুন করে মার্স ভাইরাস আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি।”
মার্স ভাইরাসের বিস্তার রোধ করতে থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককের সুবর্ণভূমি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যাত্রীদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে।
২০১২ সালে সৌদি আরবে প্রথম মানব দেহে মার্স ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া যায়। মধ্যপ্রাচ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ মার্স ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
এ ভাইরাসের উৎপত্তি কোথা থেকে সে ব্যাপারে এখনো বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়ে কিছু বলতে পারছেন না। তবে অনেক গবেষণায় উটের সঙ্গে এ ভাইরাসের যোগসূত্র পাওয়া গেছে।