এ ধরনের ঝড় ও বৃষ্টির জন্য মানুষের কারণে বাড়তে থাকা বৈশ্বিক উষ্ণতাকে দায়ী করেছেন বিজ্ঞানীরা।
পুলিশের একজন মুখপাত্র বলেন, যাদের মৃতদেহ পাওয়া গেছে তারা কিভাবে মারা গেছে তা এখনো বোঝা যাচ্ছে না। মৃতদেহগুলোর পরিচয় সনাক্ত করতে বিভিন্ন ধরণের পরীক্ষা করা হচ্ছে।
শুক্রবার ওই গণকবরটি খুঁজে পাওয়া যায়। মানবপাচারকারীরা যে পথ দিয়ে মিয়ানমারের রোহিঙ্গা মুসলিমদের সচরাচর পাচার করে সে পথেই ওই কবরটি পাওয়া যায়।
সেখান থেকে কয়েকদিন আগে গুরুতর আহত একজনকেও উদ্ধারও করা হয়েছে।
পুলিশের মহাপরিচালক জারুমপর্ন সুরামানী বলেন, যে ২৬টি মৃতদেহ পাওয়া গেছে সেগুলোর মধ্যে একটি নারীর।
“পুরো গর্তটি খুঁজে দেখা হয়েছে। সেখানে আর কোন মৃতদেহ নেই।”
কয়েকদিন আগে মানবপাচারকারীরা ওই শিবিরে অসুস্থ এক ব্যক্তিকে ফেলে গেছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
প্রতিবছর মিয়ানমার ও আশেপাশের দেশ থেকে হাজার হাজার মানুষ অবৈধ পথে থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় প্রবেশ করে।