গরমের মধ্যে ফলের রস থেকে শুরু করে কফি, দোসা ছাড়াও মূল্যছাড়ে ট্যাক্সিতে চড়ানো এমনকী ফ্রি-তে স্বাস্থ্য পরীক্ষার অফারও ভোটারদের দিচ্ছে কেউ কেউ।
দেশটির পর্যটক আকর্ষণের অন্যতম ছিল ১৯শতকে নির্মাণ করা এই টাওয়ারটি।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী রয়টার্সকে বলেন, টাওয়ারের ধ্বংসস্তূপ থেকে অন্তত একজনের মৃতদেহ সরিয়ে নেয়া হয়েছে। পুলিশ ওই এলাকাটি ঘিরে রেখেছে।
“আরেক জনকে রাস্তার ওপর পড়ে থাকতে দেখেছি।”
১৮৩২ সালে নেপালের রানির জন্য ৬০ মিটার উঁচু ধারারা টাওয়ারটি নির্মাণ করা হয়। গত ১০ বছর ধরে ঐতিহাসিক এই স্থাপনাটি দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত ছিল।
বাতি ঘরের মত দেখতে এই টাওয়ারের নবম তলায় দর্শনার্থীদের জন্য একটি বারান্দা ছিল যেখান থেকে রাজধানী কাঠমান্ডুর অনেকটাই দেখা যেত।
একজন পুলিশ বলেন, টাওয়ারের ধ্বংসস্তূপে দুইশ’র বেশি পর্যটক আটকা পড়ে আছেন।
ধারারা টাওয়ার ছাড়াও ভূমিকম্পে রাজধানী কাঠমান্ডুর বেশ কয়েকটি প্রাচীন মন্দির ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।