২০১৬ সালের মধ্যে এই অস্ত্রকে দ্বিগুণে পরিণত করার মতো পর্যাপ্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধ করার ক্ষমতাও দেশটির আছে বলে জানিয়েছেন তারা।
এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।
চীনা বিশেষজ্ঞদের এ হিসাব যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞদের হিসাবকে পেছনে ঠেলে দিয়েছে।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষজ্ঞরা বর্তমানে উত্তর কোরিয়ার কাছে ১০ থেকে ১৬টি পরমাণু বোমা রয়েছে বলে ধারণা প্রকাশ করেছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউএস-কোরিয়া ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা বলেছিলেন, আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্রের মজুদ ২০, ৫০ বা ১০০টি হয়ে যেতে পারে।
কিন্তু চীনা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশটি এক বছরের মধ্যেই ৪০টি পরমাণু বোমার মালিক বনে যেতে পারে।
এ পর্যন্ত তিনবার পরমাণু বোমার পরীক্ষামূলক বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে উত্তর কোরিয়া। এরমধ্যে সর্বশেষ ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারিতে বিস্ফোরণ ঘটনো হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তা অ্যাডমিরাল উইলিয়াম গোর্টনি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনীর বিশ্বাস একটি পারমাণবিক ওয়ারহেডের আকৃতিকে ছোট করে তা ব্যালিস্টিক মিসাইলের মাথায় স্থাপন করার ক্ষমতা উত্তর কোরিয়ার আছে।
তবে উত্তর কোরিয়া এ ধরনের কোনো পরীক্ষা করেছে বলে প্রমাণ পাওয়া যায়নি।