৫০ সেন্টিমিটার লম্বা ও চার পাখার এ ড্রোনটি বুধবার সকালে টোকিওয় প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের ছাদে নামে।
এ সময় আবে ভবনটিতে ছিলেন না। এশিয়া ও আফ্রিকার নেতাদের দুই দিনের শীর্ষ সম্মেলনে যোগ দিতে ইন্দোনেশিয়া সফরে গেছেন তিনি।
ড্রোনটিতে একটি ক্ষুদ্র ক্যামেরা, পানির বোতল ছাড়াও তেজস্ক্রিয় পদার্থের উপস্থিতির হুঁশিয়ারি সঙ্কেত ছিল বলে জানিয়েছে জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে। তবে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা খুবই কম হওয়ায় তা ক্ষতিকর ছিল না।
পুলিশ ঘটনাটি তদন্ত করে দেখছে। ছবিতে দেখা গেছে, ড্রোনটিকে নীল রঙের প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে। কারা, কি উদ্দেশে ড্রোনটি জাপানি প্রধানমন্ত্রীর অফিসে ছেড়েছে তা জানা যায়নি। আবেরদপ্তরের কর্মকর্তা এবং পুলিশ এখনো এ ব্যাপারে কিছু বলেনি।
জাপানে হরহামেশাই ড্রোন উড়তে দেখা যায়। সাধারণ ভাবে নজরদারি, ফোটোগ্রাফি ও ভিডিও চিত্র ধারণের জন্য দেশটিতে ড্রোনের ব্যবহার হয়। ড্রোন ব্যবহারে জাপানে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই।