বিবিসি বলছে, নতুন নিষেধাজ্ঞায় যেসব হাসপাতাল ও ক্লিনিকে ইবোলা সংক্রমিত রোগী সনাক্ত হবে সেসব স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে আলাদা করে রাখা হবে।
পাশাপাশি এই রোগে মৃত্যুবরণকারীদের সমাহিতকরণের ব্যাপারেও নতুন নিয়ম জারি করা হয়েছে।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে গিনিতে ইবোলা প্রাদুর্ভাব ছড়িযে পড়ে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)ইবোলা প্রাদুর্ভাবের তালিকা থেকে গিনিকে বাদ দিয়েছিল। কিন্তু পুনরায় সেটি মহামারী আকারে ফিরে আসতে পারে বলে সতর্ক করেছিল। সেই তালিকায় গিনিসহ লাইবেরিয়া ও সিয়েরা লিওনও রয়েছে।
তিনি বলেন, আমাদের উপকূলীয় এলাকাগুলোতে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়েছে।
তিনি আরো বলেন, এই সময়ে মধ্যে যে ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা প্রয়োজন তার সবকিছুই করা হবে।
দেশটিতে ইবোলা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর প্রথমবারের মতো এ ধরনের পদক্ষেপ গ্রহণ করা হল।
আফ্রিকার দেশগুলোতে ইবোলা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর ২৪ হাজারেরও বেশি মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ১০ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।