এসব ক্ষেপণাস্ত্রের মধ্যে অন্তত একটি ইতোমধ্যেই ব্যবহার করা হয়েছে, ক্রাইমিয়ায় রুশ লক্ষ্যস্থলগুলোর উদ্দেশ্যে সেটি ছোড়া হয়।
তবে গিনি এবং সিয়েরা লিওনে ১ মার্চ পর্যন্ত এক সপ্তাহে নতুন করে ১৩২ জন ইবোলা আক্রান্ত হয়েছে। ওই অঞ্চলে লোকজনের অবাধ চলাফেরার কারণে লাইবেরিয়ায় আবার নতুন করে ইবোলার প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে বলেও সতর্ক করেছে ডব্লিউএইচও।
ইবোলায় আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া প্রায় ১০ হাজার মানুষের বেশিরভাগেরই মৃত্যু ঘটেছে পশ্চিম আফ্রিকার এ দেশগুলোতে।
ডব্লিউএইচও’র মুখপাত্র গ্রেগরি হার্টল বলেছেন, “তিনটি দেশকে এক করেই দেখছি আমরা। আর তাই লাইবেরিয়ায় এক সপ্তাহে নতুন কোনো ইবোলা রোগী দেখা না যাওয়াটা সুসংবাদ হলেও ওই অঞ্চলে জনগণের অবাধ চলাফেরার কারণে ফের নতুন করে ইবোলা সংক্রমণ ঘটতে পারে সহজেই।”
তিনি বলেন, “তিন দেশে ইবোলার প্রকোপ কমে আসলেই কেবল এটি থিতু হয়েছে বলে ধরে নেয়া যাবে।”