এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
ফ্লাইট পরিচালনা বিষয়ক সহকারী পরিচালক মিয়র নর বাদরিশাহ মোহামাদ বলেন, মে মাসের পর আবহাওয়া প্রতিকূল হয়ে পড়লে বিমান অনুসন্ধান চালানো কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
তিনি বলেন, পানির নিচে ৬০ হাজার স্কয়ার কিলোমিটারের মধ্যে এ পর্যন্ত ১৮,৬২৩ দশমিক ২৬ স্কয়ার কিলোমিটার পর্যন্ত অনুসন্ধান কাজ শেষ হয়েছে।
দক্ষিণ ভারত মহাসাগরই এমএইচ৩৭০ এর অনুসন্ধান চালানোর সঠিক জায়গা এবং এ জায়গাতেই বিমানটি আছে বলে বিশেষজ্ঞরা আশাবাদী বলে জানান তিনি।
২০১৪ সালের ৮ মার্চে বেইজিংগামী এ বিমানটি ২৩৯ জন আরোহী নিয়ে মাঝ আকাশে হারিয়ে যায়। এরপর থেকে দক্ষিণ ভারতীয় মহাসাগরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অনুসন্ধান চালিয়েও বিমানটির কোনো হদিস এখনো মেলেনি।
গত বছর দু’ধাপে বিমানটির অনুসন্ধান চালানোর পর এখন চলছে তৃতীয় পর্যায়ের অনুসন্ধান।