অভিযানে অংশ নেয় কুকুর, সামরিক বাহিনীর সশস্ত্র যান, বোমা নিস্ক্রিয়করণ স্কোয়াড এবং কমান্ডোরা। জঙ্গি হুমকির ব্যাপারে গোয়েন্দা তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ইসলামাবাদজুড়ে চালানো হয় এ অভিযান।
পুলিশ, পাকিস্তানের রেঞ্জার এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর পরিচালিত এ অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদও উদ্ধার করা হয়েছে।
দুই সন্ত্রাসীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের পর জঙ্গিদের কাছ থেকে নতুন করে হুমকির মুখে গোয়েন্দা তথ্যভিত্তিক এ অভিযান চালানো হয়েছে এবং আরো কয়েকদিন তা চলবে বলে জানিয়েছেন এক পুলিশ কর্মকর্তা।
শহরের আফগান বসতি, বাস টার্মিনাল এবং নির্মাণাধীন অনেক ভবনেও তল্লাশি চালানো হয়েছে।
ওই কর্মকর্তা বলেন, মৃত্যুদণ্ডের ওপর থেকে স্থগিতাদেশ ওঠানোর সরকারি সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে বহু জঙ্গি হুমকি এসেছে। বশির ভাগ হুমকিই দেয়া হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সশস্ত্র বাহিনীর স্থাপনা এবং বিদেশি মিশন ও কূটনীতিকদেরকে।