এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
বৃহস্পতিবার সকালের এ ঘটনায় নিহতদের মধ্যে স্বাস্থ্যনিবাসটির একজন প্রশাসক রয়েছেন বলে জানিয়েছে সিনহুয়া।
এ ঘটনায় আহত অপর এক সেবিকার অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছে সিনহুয়া।
চীনে চিকিৎসাকর্মীদের ওপর পরপর বেশ কয়েকটি হামলার পর এটি এ ধরনের হামলার সর্বশেষ ঘটনা।
দুই বছরে চিকিৎসক ও সেবিকাদের ওপর বেশ কয়েকটি হামলার পর হাসপাতালগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছিল স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়।
হামলাকারী হিসেবে স্বাস্থ্যনিবাসটির সন্দেহভাজন এক কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার মানসিক অসুস্থতার ইতিহাস আছে বলে জানা গেছে।