সিটি হল এবং ক্ষমতাসীন দলের সদরদপ্তরগুলোও আগুনে জ্বলছে বলে জানিয়েছেন বিবিসি’র সংবাদদাতারা।
বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট ভবনের ভেতরে আগুন দেয় এবং কম্পিউটার, টিভি স্ক্রিনসহ পুলিশের মটরসাইকেলও লুট করে। পার্লামেন্টের চারপাশ থেকে কালো ধোঁয়া উড়তে দেখা গেছে।
বিক্ষুদ্ধ জনতাকে ছত্রভঙ্গ করতে হেলিকপ্টার থেকে টিয়ারগ্যাস ছুড়েছে নিরাপত্তা বাহিনী। এ বাধার মুখেও প্রেসিডেন্ট ভবন অভিমুখে অগ্রসর হয়েছে বিক্ষোভকারীরা।
পুলিশ এর আগে বিক্ষোভকারীদেরকে টিয়াগ্যাস ছুড়ে পার্লামেন্ট ভবনের কাছ থেকে দূরে সরানোর চেষ্টা চালালেও প্রায় ১৫০০ মানুষ নিরাপত্তাবলয় ভেঙে পার্লামেন্টে চড়াও হয়।বিক্ষোভে একজন নিহত হয়েছে বলেও খবর পাওয়া গেছে।
প্রেসিডেন্টকে আগামী বছর ফের নির্বাচনে দাঁড়ানোর সুযোগ করে দিতে সংবিধান সংশোধনের একটি সরকারি পরিকল্পনায় বৃহস্পতিবারই ভোট দেয়ার কথা ছিল এমপি’দের।
১৯৮৭ সালে অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় আসা ব্লাইসের আগামী বছরই পদত্যাগের কথা রয়েছে। এরই মধ্যে ব্লাইসের শাসন দীর্ঘায়িত করার ওই পরিকল্পনার বিরুদ্ধে বিরোধীরা প্রচারাভিযানে নামার ডাক দিয়ে আগামী বছর তার পদত্যাগ দাবি করেছে।