এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
‘দ্য সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস’ বুধবার একথা জানিয়েছে। হোমসের ‘আল-শায়ের' প্রাকৃতিক গ্যাসক্ষেত্রের কাছে আইএস এর সঙ্গে সেনাদের সংঘর্ষে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। আইএস ওই গ্যাসক্ষেত্রের একাংশ নিয়ন্ত্রণ করছে।
আইএস ১৭ জুলাই গ্যাসক্ষেত্রটি দখল করার পর সেনারা ২৬ জুলাই এটি পুনর্দখল করে।
আইএস সিরিয়ার পাশাপাশি ইরাকের উত্তরাঞ্চলেও বিশাল এলাকা দখল করেছে। এসব এলাকার বহু তেলের খনি থেকে জঙ্গিরা তেল বিক্রি করছে।