পুলিশ জানিয়েছে, উদ্ধার করা পর্বতারোহীদের “কার্ডিওপুলমোনারি’ অ্যারেস্ট অবস্থায় পাওয়া যায়। তবে জাপানি রীতি অনুযায়ী, আনুষ্ঠানিক পরীক্ষার আগে ওই পবর্তারোহীদের মৃত্যু নিশ্চিত করতে রাজি হয়নি পুলিশ।
শনিবার দুপুরে জাপানের কেন্দ্রিয় অঞ্চলের এ আগ্নেয়গিরিটিতে হঠাৎ অগ্ন্যুৎপাত শুরু হয়। এতে পর্বত শিখরটির আশপাশের ঢালে তিন কিলোমিটার এলাকাব্যাপী উৎক্ষিপ্ত উত্তপ্ত ধোঁয়া, ধূলা ও ছাই ছড়িয়ে পড়ে।
ঘটনার সময় ওই পর্বত ঢালটিতে বহু পর্বতারোহী ছিল বলে প্রকাশিত খবরে জানানো হয়েছে। পর্বত ঢালে শিশুসহ আরো কয়েকশত মানুষ আটকা পড়েছিল।
ওই দিন সন্ধ্যার মধ্যে অধিকাংশ লোক নীচে নেমে আসলেও প্রায় ৪০ জন পর্বতের ৩,০৬৭ মিটার (১০,০৬২ ফুট) উপরে রাত পার করে। পুলিশ মৃতের সংখ্যা ৪৮ বলে জানিয়েছে।
রোববার শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত অনটেক আগ্নেয়গিরির উদগিরণ অব্যাহত ছিল। গিরিটি থেকে উদগিরিত ঘন ধোঁয়া ও ছাই আকাশে কয়েকশত মিটার ওপর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে। এছাড়া, ঘটনাস্থল থেকে ৮০ কিমি দূরের গাড়িতেও আগ্নেয়গিরির ছাই দৃশ্যমান হয়।