এ লক্ষ্যে হ্জ্ব যাত্রীদের করোনাভাইরাস (এমিআরএস-সিওভি) এবং ইবোলা ভাইরাস ডিজিজ (ইভিডি) পরীক্ষার আয়োজন সম্পন্ন করেছে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের এক পরিচালক আব্দুস সালাম নুরওয়ালি জানিয়েছেন, হজ্ব যাত্রীদের প্রধান প্রবেশ পথ কিং আব্দুল আজিজ বিমানবন্দর ও জেদ্দা ইসলামিক বন্দরে এবং মক্কায় হাজীদের চিকিৎসা সেবা দেয়ার পরিকল্পনা করেছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
মক্কার দিকে গমনকারী সব রাস্তার পাশে অস্থায়ী স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র স্থাপন করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
একই মন্ত্রণালয়ের অপর এক পরিচালক সামি বাদাউদ চলতি সপ্তাহে বলেছেন, “আমরা কারোনা ও ইবোলা ভাইরাস নিয়ে সতর্ক আছি, কোনো পূণ্যার্থি এ ধরনের কোনো সংক্রমণ বহন করছেন সন্দেহ হলে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য প্রধান দুটি প্রবেশ পথে সব ধরনের যন্ত্রপাতি সম্পন্ন পরীক্ষা কেন্দ্রর ব্যবস্থা করা হয়েছে।”
জেদ্দার প্রধান বিমানবন্দরে স্থাপিত স্বাস্থ্য ও অনুসন্ধান কেন্দ্রে ৬শ’ ২০ জন এবং জেদ্দার ইসলামিক বন্দরে ১শ’ জন স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ও কর্মীকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। আগত পূণ্যার্থিদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা ও চিকিৎস সেবা দিবেন তারা।
আগত সব পূণ্যার্থিকে তাদের শরীরে মেনিনজাইটিস ও এসিওয়াইডব্লিউ১৩৫’র টিকা দেয়া হয়েছে বলে প্রমাণ দেখাতে হবে। ১৫ বছরের নীচে শিশু ও বাচ্চাদের পোলিও ও মেনিনজাইটিসের টিকা দেয়া হয়েছে এমন প্রতিবেদনও পেশ করার বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে।