কুর্দি বাহিনীর হাতে সরাসরি অস্ত্র দেয়াটা একটি বিতর্কিত ব্যাপার। ইরাকের কিছু কিছু রাজনীতিবিদ বলেছেন, তাদের ধারণা, কুর্দি নেতারা কেন্দ্রীয় সরকার থেকে পুরোপুরি বেরিয়ে যেতে ইচ্ছুক। অনেকে আবার এ পদক্ষেপকে ইরাকের সংঘাতে ইরানের আরো সরাসরি ভূমিকা রাখার পূর্বপরিকল্পনা হিসাবেও দেখতে পারে।
বারজানি বলেন, “আমরা অস্ত্র চেয়েছিলাম এবং ইরানই প্রথম আমাদেরকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ দিয়েছে”।
ওদিকে, ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জারিফ বলেছেন, তারা ইরাকের নিরাপত্তা বাহিনীকে সামরিক সহায়তা দিলেও ইরাকে স্থল সেনা মোতায়েনের কোনো পরিকল্পনা তাদের নেই।
তিনি বলেন, “ইরাকে আমাদের কোনো সামরিক উপস্থিতি নেই। তবে ইরাকের কেন্দ্রীয় সরকার এবং কুর্দিদের সঙ্গে বিভিন্ন এলাকায় আমাদের সামরিক সহযোগিতা আছে”।
সম্প্রতি কয়েক সপ্তাহে ইসলামিক স্টেট এর জঙ্গিদের সঙ্গে কুর্দি পেশমেরগা যোদ্ধাদের সংঘর্ষ হয়েছিল। এতে জঙ্গিরা কুর্দিস্তানের কিছু এলাকা দখল করে নেয়।