যুক্তরাজ্যের ‘দ্য ইন্ডিপেন্ডেন্ট’ পত্রিকার খবরে বলা হয়, সাবেক মন্ত্রীর ওই বক্তব্য ফ্রান্সের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, রাজনীতিক ও অধিকারকর্মীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
খবরে আরো বলা হয়, সম্প্রতি মরানো তার ফেইসবুকে একটি ছবি পোস্ট করেছেন। এতে দেখা যায়, সৈকতে এক মুসলিম নারী হিজাব পরে বসে আছে। ঢিলেঢালা পোশাকে আবৃত ছিলেন তিনি। তার স্বামী নগ্ন হয়ে সমুদ্রস্নান করছিল, বসে বসে তা দেখছিলেন ওই নারী।
ওই ছবি ফেইসবুকে দিয়ে মরানো লিখেন, “আপনি যখন ফ্রান্সের মতো একটি ধর্মনিরপেক্ষ দেশে আসবেন, সেক্ষেত্রে আমাদের সংস্কৃতি ও নারীর স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলোর মানার বাধ্যবাধকতা রয়েছে আপনার। অন্যথায় আপনি অন্য কোথাও যেতে পারেন।”
ফেইসবুক পাতায় হিজাব পরা ওই নারীর ছবি ও পাশাপাশি বিকিনি পরা একজন নারীর ছবি পোস্ট করেন তিনি।
মরানো একজন মধ্য ডানপন্থি রাজনীতিক। সাবেক প্রেসিডেন্ট নিকোলা সারকোজির সঙ্গে সখ্য রয়েছে তার (সারকোজির ভক্ত)। ফ্রান্সের অপেক্ষাকৃত দলনিরপেক্ষ রাজনীতিকরা ওই ছবির সমালোচনা করেন। এছাড়া, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও আলোচনার ঝড় ওঠে।