ইংলাক সরকারি তহবিল ব্যবহার করে নির্বাচনী প্রচার চালিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন নির্বাচন কমিশনের তদন্তকারীরা। থাইল্যান্ডের স্থানীয় গণামধ্যমগুলো সোমবার একথা জানায়।
তদন্তকারীরা বলছেন, ইংলাকসহ ৮ জন সাবেক মন্ত্রী এবং জাতীয় পুলিশ প্রধান ২০০৭ সালের সংবিধানের (ইতোমধ্যেই বিলুপ্ত) ১৮১ ধারা লঙ্ঘণ করে ২ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনের আগে দেশব্যাপী ভ্রমণ করে প্রচারাভিযান চালিয়েছেন। ওই নির্বাচন পরে বাতিল করা হয়।
ব্যাংকক পোস্টে ইসি’র এক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার উদ্ধৃতি তুলে ধরে বার্তা সংস্থা সিনহুয়া এ খবর জানিয়েছে।
২০১৩ সালের ৯ ডিসেম্বরে প্রতিনিধি পরিষদ ভেঙে যাওয়ার পর ইংলাক ও তার মন্ত্রিসভা তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় থাকার সময় দেশব্যাপী ওই প্রচার চালান বলে জানিয়েছেন ওই সূত্র। বিষয়টি নিয়ে তদন্ত চলছে।
চালে ভর্তুকির বিতর্কিত স্কীম তদারকিতে ইংলাকের অবহেলা নিয়ে থাইল্যান্ডের জাতীয় দুনীতি-দমন কমিশনের (এনএসিসি) অভিযোগের পর এবার নির্বাচন কমিশন তার বিরুদ্ধে এ নতুন অভিযোগ তুলল।
এনএসিসি ইংলাকের মামলাটি বিচারের জন্য এটর্নী জেনারেলের কার্যালয়ে পাঠিয়েছে। দোষী সাব্যস্ত হলে তার জেল হতে পারে এমনকি রাজনীতিতে ৫ বছরের জন্য নিষিদ্ধও হতে পারেন তিনি।