‘দ্য টেলিগ্রাফ’ জানায়, মুনাফা বাড়াতে এয়ালাইন্সটি আউটসোর্সিং বাড়ানোরও চিন্তাভাবনা করছে।
এয়ালাইন্সের বাণিজ্যিক পরিচালক হাগ দানলিভি ‘দ্য সানডে টেলিগ্রাফ’ এ লেখেন, “এয়ারলাইন্সটির বেশিরভাগ শেয়ারহোল্ডার, মালয়েশীয় সরকার , ব্যবসার ভবিষ্যত নির্ধারণে ইতোমধ্যে কাজ শুরু করেছে। এমএইচ১৭ বিপযর্য়ের পর এ প্রক্রিয়া আরো বেগবান হয়েছে”।
তিনি আরও বলেন, “আমাদের সামনে অনেক বিকল্প আছে”। এয়ালাইন্সটিকে কিভাবে উদ্দেশ্য সাধনে আরো ভালভাবে কাজে লাগানো যায় সেদিকে আমরা নজর দিচ্ছি”।
এসমস্ত পদক্ষেপে এয়ারলাইন্সটি বড় দুটি মর্মান্তিক ক্ষয়ক্ষতির পরও আবার বলিষ্ঠ ভূমিকা নিয়ে ফিরে আসবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।
দানলিভির উল্লিখিত বিভিন্ন বিকল্পের মধ্যে রয়েছে এয়ারলাইন্সের নাম এবং ব্র্যান্ড পরিবর্তন। যে এয়ারলাইন্সটি প্রতিদিন বিভিন্ন রুটে প্রায় পঞ্চাশ হাজার যাত্রী বহন করে এবং যাতে কাজ করছে প্রায় বিশ হাজার কর্মী ।
গত ৮ মার্চ কুয়ালালামপুর থেকে বেইজিং যাওয়ার পথে ২৩৯ জন যাত্রী নিয়ে নিঁখোজ হয় মালয়েশীয় এয়ারলাইন্সের এমএইচ৩৭০। এরপর গত ১৭ জুলাই পূর্ব ইউক্রেনের দোনেস্কে এয়ারলাইন্সটির যাত্রীবাহী এমএইচ১৭ উড়োজাহাজ ২৯৮ আরোহীসহ ‘ভূপাতিত’ হয়।