ইরানের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে জড়িতরা এই নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়েছে।
সিরিয়ায় বিদ্রোহীদের সঙ্গে সরকারি বাহিনীর লড়াই চলার মধ্যে সোমবার এ ঘোষণা এল। এর মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট বাশার আল আসাদ বিরোধীদেরকে উপেক্ষা করে ক্ষমতা আরো সুসংহত করারই পট প্রস্তুত করছেন।
বিরোধীরা বলছে, এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আসাদ এ লক্ষণই দেখালেন যে, তিনি দেশে লড়াই-সংঘাতের রাজনৈতিক সমাধান খুঁজতে চান না।
আসাদ বিরোধীদের পক্ষ সমর্থনকারী পশ্চিমা এবং উপসাগরীয় আরব দেশগুলো সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের এ পরিকল্পনাকে ‘গণতন্ত্রের উপহাস’ আখ্যা দিয়েছে এবং বলেছে এতে করে আলোচনার মধ্য দিয়ে সঙ্কটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের চেষ্টা থেমে থাকবে না।
সিরিয়ায় গত তিন বছরের গৃহযুদ্ধে প্রায় দেড় লাখ মানুষ নিহত হয়েছে। আসাদ এ যুদ্ধে তার বাহিনীরই অগ্রগতির আভাস দিয়েছেন। গত সপ্তাহে তিনি বলেন, বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর অগ্রযাত্রার ফলে সংঘাতের ‘মোড় ঘুরে দাঁড়াচ্ছে’।