ইসরায়েল হামলা চালালে ইরানের গুরুত্বপূর্ণ বেশকিছু স্থাপনা আক্রান্ত হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এগুলোর মধ্যে পরমাণু স্থাপনা, সামরিক স্থাপনাসহ আরও কিছু লক্ষ্য রয়েছে।
ফ্রান্স সফররত শেখ মোহাম্মদ বিন আব্দুলরহমান আল-থানি সাংবাদিকদের বলেন, “এ সংকট সমাধানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গভীর আগ্রহ আমি দেখেছি। তিনি বন্ধু দেশগুলোর মধ্যে কোনও ধরনের বিবাদ দেখতে চান না।”
গত ৫ জুন সৌদিআরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বাহরাইন, মিশর ও ইয়েমেন মিলে কাতারের সঙ্গে সবধরনের কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেয়। সে সময় ট্রাম্প প্রাথমিকভাবে কাতারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন।
কাতার ওই অঞ্চলে সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন দেয় এবং তাদের শত্রু ইরানকে সহায়তা করে অভিযোগে সৌদিআরবসহ অন্যান্য দেশগুলো কাতারের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল এবং ট্রাম্পও কাতারকে সন্ত্রাসে মদদদানকারী শীর্ষ পর্যায়ের দেশ বলে আখ্যা দিয়েছিলেন।
দোহা বরাবরই সন্ত্রাসে মদদ দেওযার এ অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।