বিবিসি জানায়, কি কারণে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে তা এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
তবে স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, বালকটি হাঁটতে হাঁটতে প্রবেশ নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে গর্তে পড়ে গিয়েছিল।
পরে তার বাবা-মা ছেলেকে নিরাপদে সরিয়ে আনার চেষ্টা করার সময় জ্বালামুখের উপরের আস্তর ধসে পড়ে তারাও ৫ ফুট গভীর গর্তে পড়ে যায়।
গ্যাসে ভর্তি ওই গর্তে তাদের মৃত্যু হয়েছে কিনা তা এখনও জানা যায়নি।
তবে ওই দম্পতির সঙ্গে থাকা তাদের সাত বছরের আরেকটি ছেলে নিরাপদে আছে। পরিবারটি তুরিন থেকে নেপলস ভ্রমণে গিয়েছিল।
নেপলসের পশ্চিমাঞ্চলের আগ্নেয়গিরির মধ্যে অন্যতম সলফাতারা অব পজ্জুওলি পর্যটকদের কাছে দারুণ জনপ্রিয়।
সর্বশেষ ১১৯৮ সালে আগ্নেয়গিরিটি লাভা উদগিরণ করেছিল। এটির অগভীর জ্বালামুখ সলফার গ্যাসে ভর্তি এবং সেখান থেকে ধোঁয়া নির্গত হয়।
উদ্ধারকর্মীদের একজন বলেন, এটি তার জীবনে দেখা সবচেয়ে ভয়ংকর দুর্ঘটনা।