এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
শনিবার ‘খালিজ টাইমস’ এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার আছরের নামাজের পর মসজিদের সামনে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের শিরশ্ছেদ করার নির্ধারিত স্থানে লোকজন জড়ো হয়।
অপরাধীকে শিরশ্ছেদের জন্য মঞ্চে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তুতি চলছিল। আর মিনিটখানেক পরই জল্লাদের তলোয়ার নেমে আসবে।
ঠিক সেই মুহূর্তে একদল লোক সঙ্গে নিয়ে ঘটনাস্থলে হাজির হন নিহতদের বৃদ্ধ বাবা। উপস্থিত জনতাকে অবাক করে দিয়ে ছেলের খুনিকে ক্ষমা করার ঘোষণা দেন তিনি।
ওই ব্যক্তির এমন ঘোষণার পর সেখানে উপস্থিত জনতা তাকে কাঁধে তুলে নিয়ে উল্লাস করতে থাকেন।
সবাই এমন উদার মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য ওই বৃদ্ধ বাবার প্রশংসা করতে থাকেন।
হত্যার অভিযোগে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া ব্যক্তি এর আগে দুই বছর কারাগারে ছিলেন।