এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, কায়রো থেকে ছেড়ে আসা একটি ট্রেনের সঙ্গে পোর্ট সাইদ থেকে আসা আরেকটি ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় প্রাথমিক খবরে ২০ জন নিহত এবং ৮৪ জন আহত হওয়ার খবর জানালেও পরে ৩৬ জনের নিহত হওয়ার তথ্য জানানো হয়।
দুর্ঘটনার কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। মিশরের যোগাযোগমন্ত্রী জরুরি ভিত্তিতে বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে ২০১৩ সালে একটি ট্রেনের সঙ্গে মিনিবাসের সংঘর্ষে বহু মানুষ নিহত হয়।
মিশরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনাটি ঘটে ২০০২ সালে। কায়রোর কাছে ওই ঘটনায় পুরো ট্রেনে আগুন ধরে গেলে অন্তত ৩৭০ জনের মৃত্যু হয়।