নেটো ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন জোটে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে ট্রাম্পের অনুরোধে রাজি হয়েছে।
তবে ট্রাম্প নেটো সদস্যদেরকে তাদের ভাগের পুরো অর্থ দেওয়ার জন্যও চাপ দিতে পারেন।
ট্রাম্পের এ সফর ফ্রান্সের নতুন প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাক্রোঁসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) নেতাদের সঙ্গে তার প্রথমবারের মত সাক্ষাতেরও একটি সুযোগ। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বাড়তি প্রতিশ্রুতি চাইতে পারেন ইইউ নেতারা।
ফলে নেটো এবং ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গেকার দুই বৈঠকই ট্রাম্পের জন্য চ্যালেঞ্জপূর্ণ হবে বলে মনে করা হচ্ছে।
এর আগে, নেটো ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন ট্রাম্প। যার কারণে ওই দুই জোটের নেতারা ট্রাম্পকে স্বাভাবিকভাবে নেবেন কিনা তা নিয়ে সংশয় আছে।
রোম সফরকালে ভ্যাটিকানে পোপ ফ্রান্সিসের সঙ্গে দেখা করার পর বুধবার ট্রাম্প ব্রাসেলসে পৌঁছেছেন।
এর আগে তিনি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন সফর করেন। সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চালানোর অঙ্গীকার করেন তিনি। তারও আগে সৌদি আরব সফরকালে ট্রাম্প মুসলিম নেতাদেরকে উগ্রবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান।
শুক্রবার ইতালির সিসিলিতে জি-৭ সম্মেলনে যোগ দেওয়ার পর ট্রাম্প মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপে তার দীর্ঘ সফরের ইতি টানবেন।