এতে স্থানীয়রা ও ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সংকটে পড়েছে, তারা এই মহাসড়কটিকে প্রত্যন্ত পার্বত্য অঞ্চলটির ‘লাইফলাইন’ হিসেবে বিবেচনা করে।
জরুরি উদ্ধারকর্মীরা জানান, শনিবার সন্ধ্যায় ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে কনটন শহরের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়ের বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের সতর্ক করতে ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস (এনডব্লিউএস) ‘সুনির্দিষ্ট ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির’ সতর্কতা জারি করেছিল।
ঘূর্ণিঝড় কানটন শহর অতিক্রমের কয়েক মিনিট পর এনডব্লিউএস কর্তৃপক্ষ সেখানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার খবর দেয়।
স্থানীয় ফায়ার ডিপার্টমেন্টের পক্ষ থেকে মাঠে একজনের মৃতদেহ খুঁজে পাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। আরও অন্তত ৪৯ জন আহত হওয়ার খবর দিয়েছে তারা।