তবে যুক্তরাষ্ট্র সফরে তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে এ বিষয়ে কিছু বলবেন কিনা সে বিষয়ে ইসরায়েলের জননিরাপত্তা মন্ত্রী গিলাদ এরদান পরিষ্কার করে কিছু বলেননি।
রোববার সন্ধ্যায় যুক্তরাষ্ট্রের উদ্দেশ্যে রওয়ান হয়েছেন নেতানিয়াহু। বুধবার ওয়াশিংটনে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে তার সাক্ষাতের কথা রয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের খবরে বলা হয়, শর্তসাপেক্ষে ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন জানানোর প্রতিশ্রুতি থেকে প্রকাশ্যে কখনওই সরে আসেননি নেতানিয়াহু।
ফলে জননিরাপত্তামন্ত্রী এরদানের মন্তব্যের বিষয়ে পরিষ্কার হতে রয়টার্সের পক্ষ থেকে নেতানিয়াহুর কার্যালয়ে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু তার মুখপাত্র এ ব্যাপারে মন্তব্য করতে রাজি হননি।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়ার আগে রোববার মন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠক করেন নেতানিয়াহু।
বৈঠক শেষে আর্মি বেতারে এক সাক্ষাৎকারে এরদান বলেন, “আমার মনে হয় সিকিউরিটি কেবিনেটের সব সদস্য এবং সবার আগে প্রধানমন্ত্রী ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের বিরোধিতা করেন।”
“আগামী কয়েক বছরে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র নামে কিছু হতে পারে বা হওয়া উচিত এমনটি কেউ চিন্তা করছে না।”
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে ক্যামেরার সামনে নেতানিয়াহু এ বিষয়ে কিছু বলবেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে এরদান বলেন, “কোনও বিষয় নিয়ে প্রধানমন্ত্রী কি ভাবেন এবং তার অবস্থান কি সে অনুসারেই তাকে বিষয়টি মূল্যায়ন করতে হবে। প্রেসিডেন্ট ও তার কর্মীদের অবস্থান কি তা কেউই জানে না।”